মহাসিন্ধুর ওপার থেকে: শেষ পর্ব

krishna chandra dey alias Kanakeshto

কৃষ্ণচন্দ্র দে। বাংলা রাগসঙ্গীত এবং রাগাশ্রয়ী গানের জগতে এক অবিস্মরণীয় নাম। এক কিংবদন্তী। শৈশবেই দৃষ্টিহারা হওয়ায় ‘কানাকেষ্ট’ নামে সারা ভারতে পরিচিতি অর্জন করেন। তাঁকে নিয়ে লিখছেন শৌণক গুপ্ত। আজ শেষ পর্ব।

মহাসিন্ধুর ওপার থেকে: প্রথম পর্ব

krishna chandra dey alias Kanakeshto

কৃষ্ণচন্দ্র দে। বাংলা রাগসঙ্গীত এবং রাগাশ্রয়ী গানের জগতে এক অবিস্মরণীয় নাম। এক কিংবদন্তী। শৈশবেই দৃষ্টিহারা হওয়ায় ‘কানাকেষ্ট’ নামে সারা ভারতে পরিচিতি অর্জন করেন। তাঁকে নিয়ে লিখছেন শৌণক গুপ্ত। আজ প্রথম পর্ব।

কণ্ঠে নিলেম গান: শিল্পীর মৃত্যু নেই- শেষ পর্ব

Bengali songs of Manna Dey

মান্না বাংলা বেসিক ও ছবির গান যা গেয়েছেন, তার এক প্রধান স্তম্ভ সুরকার সুধীন দাশগুপ্ত। তাঁর সুরে মান্নার প্রথম গান ‘ডাক হরকরা’ (১৯৫৮) ছবিতে। ছবির কাহিনিকার তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথায়, লোকায়ত সুরের আবেশে চিরস্মরণীয় হয়ে রইল ‘ওগো, তোমার শেষ বিচারের আশায়’ বা ‘মনরে আমার শুনলি না বারণ’… হৃদয় উজাড় করে গেয়েছিলেন মান্না। মান্নার এই গানগুলি ছিল রবীন্দ্র-সান্নিধ্য-ধন্য শান্তিদেব ঘোষের লিপে।

কিংবদন্তী শিল্পীদের হয়ে ওঠার যাত্রাপথ ফিরে দেখছেন গবেষক-শিল্পী স্বপন সোম। এই পর্বে রইল মান্না দে-র বাংলা আধুনিক ও ছায়াছবির গানের প্রসঙ্গা।

এক ব্যতিক্রমী সুরস্রষ্টা: সলিল চৌধুরী: পর্ব ১

Bengali songs of Manna Dey

এক অক্লান্ত সুরস্রষ্টা, এক সাঙ্গীতিক কিংবদন্তী, যাঁকে আপামর ভারতবাসী একডাকে চেনেন সলিল চৌধুরী নামে, সেই সুরসাধককে নিয়ে কলম ধরলেন এ কালের বিশিষ্ট সঙ্গীতরসিক ও গবেষক স্বপন সোম।

শুধু সেই সে দিনের মালি নেই! (শেষ পর্ব)

Bengali songs of Manna Dey

উনি আজও আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ বন্ধু। প্রথম প্রেমে পড়া, প্রেম ভাঙা, পুরস্কার, শরীরখারাপ, সব কথা ওঁকে সকলের আগে জানাতাম। ওঁর কথা, ওঁর ঠাট্টা, ওঁর শিক্ষা- এ জীবনে ভোলার নয়। ডিসিপ্লিন, ডিটারমিনেশন, ডিভোশন – এই তিন শিক্ষা আমার ওর থেকেই শেখা। সারাজীবন ধরে এই পথেই চলেছি। আমার ক্ষমতা কী যে ওঁর সঙ্গীত আমি ধরব? আমি শুধু শিখতাম ওঁর জীবনদর্শন। উনি ছিলেন আমার বাবা। আমার সুহৃদ। আমার প্রেরণা।

শুধু সেই সে দিনের মালি নেই! (পর্ব ১)

Bengali songs of Manna Dey

এখন ভাবলে মনে হয়, ওই একুশ বছর বয়স বলেই অমন সাহস করতে পেরেছিলাম বোধহয়। রাগসঙ্গীতের রাজার সামনে বসে ‘এস যৌবন এস হে’ গেয়ে শুনিয়েছিলাম কী করে কে জানে! বলতে পার আমার ওপর অগাধ ভরসাটা তখন থেকেই।

‘ফোল্ডিং চশমা পরতে ভালবাসতেন গৌরীদা’

কফি হাউস-এর সেই আড্ডাটা নেই, নেই তার স্রষ্টাও। কিন্তু তাঁর গান আজও একইভাবে অমলিন। গীতিকার গৌরীপ্রসন্ন মজুমদারের মৃত্যুদিনে তাঁর স্মৃতিচারণ করলেন ৭০ ও ৮০-র দশকের বাংলা যাত্রা ও সিনেমার বিখ্যাত সুরকার প্রশান্ত ভট্টাচার্য। ‘’গৌরীপ্রসন্ন মজুমাদার ওরফে গৌরীদার সঙ্গে আমার পরিচয় অনেক দিনের। জীবনের প্রথম থেকেই প্রায় ওঁকে চিনতাম। তবে কাজ করার সুযোগ ঠিক হচ্ছিল না। তার […]