তার ঠোঁটে লাল ছিটে

কেন ভুল বোঝা? কী আছে এই ঠোঁটের রংয়ে, যে যুগে যুগে এই সামান্য অধিকারটুকু পেতে লজ্জার সহস্রডিঙা পার হতে হয় টুনটুনি-আরতিদের? ষাট পেরুনো কারও ঠোঁটে রং দেখলে কেন আজও আমাদের মুখ ঘুরিয়ে ফিসফাস? এখন তো মিলেনিয়ামের সিংদরজাও পেরিয়ে এসেছি আমরা! ভুবনায়ন নিয়ে কেউ আর বিব্রত নয়। সোশ্যাল মিডিয়ার চণ্ডীমণ্ডপে টিকটক ভিডিও থেকে শুরু করে নায়িকাদের বিচওয়্যার ফোটোশ্যুট – আমরা রোজ গিলছি গপগপিয়ে। তবু পাশের বাড়িতে যে মেয়েটি রান্না করে, তাকে গড়িয়াহাটের মোড়ে সেজেগুজে ফুচকা খেতে দেখলে বাড়ি ফিরেই কেন প্রচ্ছন্ন অবজ্ঞায় বলে ফেলি, “মালতীকে দেখলাম গড়িয়াহাটে! কী সেজেছে বাপ রে বাপ! ঠোঁটে কটকটে লাল লিপস্টিক লাগিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে!”
শীতের উ-‘স্নো’ কথা

বাতাসে হিমহিম শিরশিরানি মানেই ড্রেসিং টেবিলে স্নো-পমেটম-ক্রিমের শিশি। আদি বাঙালির শীতের সাজ-কথার গপ্পো সাজাতে এই এক লাইনই যথেষ্ট। মা-কাকিমার আটপৌরে সাজ থেকে ফিলিম-তারকার অনস্ক্রিন ঝকঝকানি – অন্দরের গোপনকথাটি কিন্তু সেই স্নো! স্নো-এর নানা গল্প এ সপ্তাহের মলাট-কাহিনিতে। আজ লিখছেন পল্লবী বন্দ্যোপাধ্যায়।