ছোটগল্প: জোড়াতালি

সুদেষ্ণা আর তমালের দাম্পত্যের বয়স দশ। কিন্তু এরমধ্যেই সেটা পাতা খসা ন্যাড়া গাছের মতো নিষ্প্রাণ, অসাড়। তার উপর এল লকডাউন। সারাক্ষণ পাশাপাশি থাকা। সবুজ পাতা কি গজাবে জোড়াতালির এই সম্পর্কে? লিখছেন অন্বেষা দত্ত।
এক অনন্ত ১৪ কিলোমিটার ও জামলো মাকদাম

জামলো মাকদাম| এক দাম| এক লাখ| এক লাখ — সরকারি ক্ষতিপূরণ| বছর বারোর সেই বেঘোরে মারা পড়া পরিযায়ী শিশুশ্রমিককে নিয়ে লিখলেন সৌভিক বন্দ্যোপাধ্যায়।
সিংহের ওপর মা দুর্গা!

ছোট্ট দেবাদ্রির স্কুল বন্ধ। বাড়ি বসে দাদানের কাছে গল্প শোনা, বাবামের সঙ্গে তারা চেনা এই সবই এখন কাজ। মাঝে মাঝে দুষ্টুমিও হয় না যে, তা নয়। দেবাদ্রি বাংলালাইভের জন্য দুর্গা ঠাকুরের ছবি আর গল্প লিখে পাঠিয়ে দিয়েছে।
একটাই চিন্তা সপ্তমীর সকালে…

অতিমারী কেড়েছে স্বাভাবিক জীবন। কেউ জানে না, কবে কী হবে, বা আদৌ কিছু হবে কিনা। এর মধ্যেই আমফান, এর মধ্যেই পরিযায়ী শ্রমিকের মৃত্যুমিছিল, এর মধ্যেই হাথরস। তাও হইহই করে এসে গেল উৎসবের দিন। এ বার?
মাইনে (ছোটগল্প)

করোনা রোগের জেরে চলছে লকডাউন। কাজে যেতে হচ্ছে না অতসীকে। ঘরে বসে মাইনে তো পাচ্ছেই, ত্রাণের চাল ডাল আলুও জুটে যাচ্ছে। কিন্তু এত ঘরে বসে থাকাও তো বিরক্তিকর। ছেলে-ছেলের বৌয়ের গজগজ শোনা কি পোষায়? তাহলেঅতসী কী করে?
আত্মীয়স্বজন

লকডাউনের মধ্যে নাটক বন্ধ। কিন্তু একঘেয়েমিতে পেয়ে বসেনি নাট্যব্যক্তিত্ব ডলি বসুকে। তিনি মন দিয়েছেন তাঁর ঘরকে সবুজ সজীব করে তোলায়। নতুন করে ইন্ডোর প্ল্যান্ট নিয়ে রীতিমতো পড়াশোনা করে বাগান করছেন।
জনস্বাস্থ্য ও অর্থনৈতিক যুগ্মসঙ্কট এবং মোকাবিলার পথ – কথোপকথন

করোনাভাইরাসের কবলে ধুঁকতে থাকা বিশ্ব-অর্থনীতি, দুনিয়াজোড়া মন্দা, লাগাতার কর্মহীনতা এবং তার মোকাবিলা করতে সরকারি পদক্ষেপ — এই নিয়েই বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ মৈত্রীশ ঘটকের মুখোমুখি হয়েছিল বাংলালাইভ।
লকডাউনের ছড়া (শেষ পর্ব)

কবে থেকে ভাবছি ,কবে রেজাল্ট পাব?
স্কুল যাবে না স্কুল যাবে না, গোল্লা খাব।
অনলাইনে রেজাল্ট ? সেটাও কবে?
আদর দিয়ে বাঁদর, এটাও দেখতে হবে!…