এই আমি, একা, অনেকে

Covid situation

একে অতিমারীর যন্ত্রণা, তায় এক বিষম রাজনৈতিক অস্থিরতার শিকার দেশ তথা জাতি। তিতিবিরক্ত সাধারণ মানুষ। তবু তারই মধ্যে সে সৃষ্টি করে, শিশুর জন্ম দেয়, আশার আলো দেখার আপ্রাণ চেষ্টা করে। এই বৈপরীত্য শিবাশিস বন্দ্যোপাধ্যায়ের কলমে।

সুনীলদা বলতেন

Sunilda Bolten

‘… অসুখ আমায় রাখলে দূরে নিজেকে আর কীভাবে দিই দোষও / হাতের পাতা সমান্তরাল, সেই তো আমার রুলটানা কাগজ।’

কোভিড-দিনের কথা, কবিতায় কলমের আঁচড়ে ফুটিয়ে তুললেন শ্রীজাত।

অদৃশ্য পরিযায়ী ও কোভিড-সঙ্কট

Migrant workers

করোনায় কাহিল পুরো দেশ। লকডাউনে স্তব্ধ। তার মধ্যেই জন-বিস্ফোরণ ঘটল দিল্লিতে। বাস স্ট্যান্ডে জড়ো হলেন হাজার হাজার মানুষ। ওঁরা সবাই শ্রমিক। দিল্লিতে এসেছিলেন ভিন রাজ্য থেকে কাজ করতে। পরিযায়ী শ্রমিকদের নিয়ে লিখলেন চাণক্য।

করোনা: কিছু প্রেমের কবিতা

Covid 19

সামাজিক দূরত্বই এখন বিধি। বিচ্ছিন্ন মানুষ সরে সরে থাকছে একে অপরের চেয়ে। মরে যাচ্ছে কি ভালবাসা? মন্দাক্রান্তা সেনের মায়াকলমে করোনার প্রেমের কবিতা।

শ্রীকৃষ্ণের অষ্টোত্তর শতনামের মতো জানা গেল মাস্কনামা!

Mask

করোনার আগমনে গিয়াছে দেশ ছেয়ে! সঙ্গে সানাইয়ের পোঁ হিসেবে এন্ট্রি নিয়েছে মাস্ক! কিন্তু সৃজনশীল ভারতবাসী, ফাঁকিবাজ ভারতবাসী, বেপরোয়া ভারতবাসী মাস্ক পরার বিষয়টিকে প্রায় শিল্পের উচ্চতায় নিয়ে গিয়েছেন! মাস্ক পরি না না-পরি, নাউ দ্যাট ইজ় দ্যা কোয়েশ্চেন! উত্তরের আশায় অম্লানকুসুম চক্রবর্তী!…

ইয়োর অ্যাটেনশন প্লিজ! (রম্যরচনা)

Restaurant

স্টেইনলেস স্টিলের স্পুন আর ফর্ক দিয়ে সেরামিকের প্লেটে ঠুংঠাং হাল্কা ঠুংঠাং আওয়াজ করার মধ্যে একটা দৈব আনন্দ আছে, এটা আমরা বুঝি। তবে করোনাভাইরাসের থাবা থেকে বাঁচতে ও বাঁচাতে এমন আওয়াজ এখন করবেন না।…

অতিমারী ও প্রকৃতি-বৃত্তের কেন্দ্রবিন্দু (প্রবন্ধ)

এই অতিমারী প্রকৃতি এবং পরিবেশের জন্য ভালো না খারাপ, সেটা ভাইরাসের উপরে নিশ্চিত ভাবে নির্ভর করবে না, নির্ভর করবে মানুষের উপরে।… এই যুদ্ধ দুর্যোগ নয়, প্রকৃতির কাছে ফিরে যাওয়ার জন্য আজ মানুষের কাছে এক বিরাট সুযোগ।…