সুরসম্রাজ্ঞী: পর্ব ২

গানের মর্ম আত্মস্থ করার মুনশিয়ানায় বরাবরই সুদক্ষ ছিলেন লতা মঙ্গেশকর। এর নেপথ্যে যদিও তাঁর শাস্ত্রীয় তালিমের অবদান অনস্বীকার্য। লতার হয়ে ওঠা নিয়ে লিখছেন সঞ্জয় সেনগুপ্ত। আজ দ্বিতীয় পর্ব।
তেরে সুর ঔর মেরে গীত

সুরকার অনিল বিশ্বাস লতাকে নিয়ে গিয়েছিলেন রাজ কাপুরের কাছে। তখন রাজ কাপুরের ছোট্ট অফিসটি যে বাড়ির দোতলায়, তারই একতলায় রেকর্ডিং স্টুডিও। রাজ-লতার অটুট সম্পর্কের কথা সংগ্রামী লাহিড়ীর কলমে।
আজ আবার বেঁচে থাকবার হল সাধ…

১৯৪৯-এ শৈলেন্দ্রর জীবনে গীতিকার হিসেবে কাজ করা প্রথম ছবির নাম ‘বরসাত’। সেখানেও মুখ্য সংগীতশিল্পী ছিলেন লতা মঙ্গেশকর। গায়িকা-গীতিকারের পথ চলা ফিরে দেখলেন অবন্তিকা পাল।
মেরি আওয়াজ হি পেহচান হ্যায়

মিহি, রিনরিনে, সুরেলা আওয়াজ নিয়ে জায়গা পেতে যখন অসুবিধা হচ্ছে তিনি গাওয়ার টেকনিক বদল করে নিলেন। প্রথমদিকের বেশ কিছু গান শুনলেই তা বোঝা যায়। অন্যান্য অগ্রজ এবং সফল গায়িকাদের লক্ষ্য করতেন লতা এবং খোঁজার চেষ্টা করতেন তাঁদের গান থেকে কী কী আত্মস্থ করলে তিনি আরও একটু এগিয়ে নিতে পারবেন নিজেকে।
বাংলা আধুনিক গানে লতা

যখন তাঁর উত্থান, সেই ১৯৪০-এর দশকে হিন্দি ছবির জগতে চলছে বাঙালির রমরমা। অভিনেতা, অভিনেত্রী, পরিচালক, প্রযোজক, সংগীত পরিচালক, গায়ক, গায়িকা― সর্বত্র বাঙালির প্রাধান্য ও নেতৃত্ব… লিখলেন অভীক চট্টোপাধ্য়ায়।
সুরসম্রাজ্ঞী: পর্ব ১

ছোট্ট বয়স থেকে মারাঠি নাটকের গানের প্রতি আসক্তি জন্মেছিল লতার। বেশ কিছু জনপ্রিয় গান এক আসরে পরিবেশন করেন তিনি। ‘লতা মঙ্গেশকর’ হয়ে ওঠার গল্প শোনাচ্ছেন সঞ্জয় সেনগুপ্ত। প্রথম পর্ব।
পাখির ডাকে ঘুমিয়ে উঠি, পাখির ডাকে জেগে

লতা মঙ্গেশকরের ন’দশকের জীবনের আট দশক জুড়ে রয়েছে শুধুই গান। তাই তাঁকে বাদ দিয়ে ভারতীয় সঙ্গীত জগত অসম্পূর্ণ, অকল্পনীয়। অভিজিৎ সেনের শ্রদ্ধা।
এক ব্যতিক্রমী সুরস্রষ্টা: সলিল চৌধুরী: পর্ব ২

এক অক্লান্ত সুরস্রষ্টা, এক সাঙ্গীতিক কিংবদন্তী, যাঁকে আপামর ভারতবাসী একডাকে চেনেন সলিল চৌধুরী নামে, সেই সুরসাধককে নিয়ে কলম ধরলেন এ কালের বিশিষ্ট সঙ্গীতরসিক ও গবেষক স্বপন সোম। আজ দ্বিতীয় পর্ব।