১৯৭৬-২০২৩: বইমেলার একাল সেকাল

কলকাতায় ফিরে সেইবার বইমেলায় গেলাম প্রথমবার। কলকাতা থেকে দিল্লি যাওয়ার আগে যখন আনন্দবাজারে কাজ করেছিলাম তখন ‘রান্নার বই’ নামে লীলা মজুমদারের একটা বই আনন্দ পাবলিশার্স থেকে বেরিয়েছিল। সেই প্রথম আমার আঁকা বই বেরোনো। বইটা হাতে পেলাম দিল্লিতে বসে। খুব আনন্দ হয়েছিল বইটা হাতে পেয়ে। কারণ প্রথমত- আমার প্রথম অলঙ্কৃত বই, দ্বিতীয়ত – লীলা মজুমদারের লেখা। অনেকগুলো ছবি এঁকেছিলাম বইটাতে।
…প্রথম বইমেলার স্মৃতি থেকে আজকের বইমেলা, কতটা বদলালো চেহারা-চরিত্র? লিখলেন অনুপ রায়
সার্কাস, ট্রেটর ও দ্রোহকাল: পর্ব ৮

তার মানে কিন্তু এই নয় যে প্রতিজ্ঞা ছিল না। আমরা দেখেছি চোয়ালচাপা লড়াই। হারতে হারতেও শেষবারের মত ঘুরে ইয়াহু বলে চিৎকারের বাসনা। অসামান্য সব লিটল ম্যাগাজিন গত দুই দশক ধরে বেঁচে থেকে ও মরে গিয়ে আমাদের পুষ্ট করেছে। দাহপত্র, অনুবর্তন, মাঝি, তীব্র কুঠার, ছাতিমতলা, জিরাফ, অহিরা, সুন্দরবন সংস্কৃতি-পত্র, লোক, নীললোহিত, মল্লার, পর্বান্তর, উবুদশ, একলব্য, দশমিকের মত কাগজ যে আমাদের ভাষায় বেরিয়েছে, এটুকুই গর্বিত হবার জন্য যথেষ্ট।
…শাক্যজিৎ ভট্টাচার্যের কলাম
গুবলে… ৭

পাড়ার ছেলে গুবলে। কখনও রকে আড্ডা, কখনও ক্লাবের ফুটবলম্যাচে গোলকিপিং, কারও অসুখ করলে একডাকে গুবলে হাজির…। কালীপুজোর চাঁদা তোলা হোক বা পাড়ায় ব্যান্ডের ফাংশান– গুবলে সদাই হাজির। মজার ছবি আঁকছেন তমাল ভট্টাচার্য।