ছোটদের গল্প: সাপের রাজা

কেউ আর শাঁখামুটিটাকে মারতে এগোল না। ব্যাটা ধীরে সুস্থে জলঢোঁড়াটাকে গিলল। শেষদিকে আর নড়তে-চড়তেই পারছিল না। শিশুতোষ গল্প দিলীপকুমার ঘোষের কলমে।
ছড়ার ছন্দে

ছোট্ট ছোট্ট মেয়েরা আর ছোট্ট ছোট্ট ছেলেরা বেখেয়ালে বড্ড আনন্দ করে। তাই দেখে হেসে ওঠে ফুল গাছ বন পাহাড় আলো বাতাস। আর হেসে ওঠে মালিপাখি। ছোটদের জন্য কলম ধরেন যিনি।
ছড়া: কবি ও কিশোরীটি

এক কবি, আর এক ছোট্ট মেয়ে। কবি মাটিতে, কিশোরী তারার কাছে, মেঘের দেশে। কবিকে দেখে কিশোরী কী ভাবছে? তার কেমন মনে হচ্ছে বলো তো? লিখছে তোমাদের মালিপাখি।
ছড়া: ভিজবি নাকি চল

ফুল দোলদোল ফুল দোলদোল / দুলছে হাওয়ায় ফুল। / মন উতরোল প্রাণ উতরোল / গাইছে রে বুলবুল।… শরতশেষে হেমন্তের আগমনে ফুলের বনে দোলা, হাওয়ায় হিমের পরশ। খুশিয়াল ছড়া লিখলেন শ্যামলশুভা ভঞ্জ পণ্ডিত।
ছড়া: ফুলের তোড়া

ও আমার মাছরাঙা পুর, / ও আমার কথার বাড়ি, / আমাকে আকাশ দিলে / আমি গাই বাউল, জারি!… পুজোর দিনের রঙিন ছড়া, খুদে বন্ধুদের ছুটির মজায় নতুন পালক গুঁজে দিতে এল মালিপাখি!!
গল্প: নেংটি

অভির একটাও বন্ধু নেই। খেলার সঙ্গী নেই। কেবল মা আর বাবা। একদিন রাতে ঘুম আসছিল না। অভি শুনল ঘরের মধ্যে খুটখাট, টুপটাপ। নতুন বন্ধু? পড়ুন দিলীপকুমার ঘোষের শিশুতোষ কাহিনি।
বাঁদরছানা আর তার বন্ধুরা

ছোট্ট মাইলার কলার বীজ থেকে কলাগাছ করতে চায়। কিন্তু জানে না কী করে হবে উপায়। বুড়ো প্যাঁচা পথ বাতলে দিতে পারে। কিন্তু সেথায় যাবে কী করে? গল্প শোনাচ্ছে ছোট্ট ঐশিক।
ছড়া: সাঁকো

ছোট্ট বন্ধুদের জন্য ছুটির সকালে মালিপাখির ছড়া। সঙ্গে পারমিতা দাশগুপ্তের তুলিতে ফুটফুটে এক রাখাল ছেলে।