অসীমা চট্টোপাধ্যায়– গর্বের উত্তরাধিকার

১৯৩৮ সালে সফল ও সার্থকভাবে রসায়নবিদ্যার স্নাতক হন অসীমা, তারপর ১৯৪০ সালে স্নাতকোত্তর। ১৯৪৪ সালে লিখিত হয় এক নতুন ইতিহাস। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম রসায়নের মহিলা ডক্টরেট ডিগ্রির অধিকারী হন অসীমা চট্টোপাধ্যায়– যার পোশাকি নাম তখন ছিল ‘ডক্টর অফ সায়েন্স’ বা ডিএসসি।
বৈজ্ঞানিক অসীমা চট্টোপাধ্যায়কে নিয়ে লিখলেন ঈশা দাশগুপ্ত..
আলোকচিত্রের আলোকলতা

অধিকাংশ ফোটোগ্রাফারই যেখানে রাজকীয় প্রাচুর্য বা প্রকৃতিপ্রেম নিয়ে ব্যস্ত থাকতেন, অন্নপূর্ণা তাঁর ক্যামেরায় ধরে রাখতেন সমাজের দারিদ্র্যপীড়িত নিচুতলার মানুষের জীবনালেখ্য। নারী দিবসে বাংলালাইভের বিশেষ ফিচার।
প্রবন্ধ: সমানাধিকার এখনও অধরা

সিমন মেমসাহেব ফ্রয়েড সাহেবের লেখাকে একেবারে তুচ্ছ করেন, এঙ্গেলস সাহেবের লেখাকে তুচ্ছ করেন। বৃদ্ধতম প্রপিতামহ পিথাগোরাসকেও রেয়াত করেননি। অত্যন্ত সমালোচিত হয় সিমনের তত্ত্ব সেই চল্লিশের দশকে। পরের দশক গুলোতে ফেমিনিস্ট আন্দোলন বেশ জোরকদমে শুরু হয় পশ্চিমের দেশে।
বইয়ের কথা: খণ্ডিতার বিশ্বদর্শন

একের পর এক নারীবাদের পাশ্চাত্য ঢেউ এসে ক্রমে ভাসিয়ে নিয়ে গেল আমাদের দেশকেও। মুক্তি, মুক্তি! উল্লাস করে বলে ফেলল কিছু মেয়ে। আর তাদেরই খারাপ, একপেশে, উগ্র, বদমেজাজি, আরও কত বিশেষণে ভূষিত করে ফেলল এই সমাজ। মেয়েদের জগতকে পুরুষের জগতের মতো বিশাল করে দেখাতে কি পারল তবু কেউ?
মিথ্যের বেসাতি না নারী-ইচ্ছার স্বীকৃতি?

আন্তর্জাতিক নারী দিবস। এর অর্থ আমাদের কাছে কি? একদিনের স্বপ্ন স্বপ্ন আহা কী ভাল! নাকি সত্যিই সারাবছর আমরা কেউ মনে রাখি এর তাৎপর্য? লিখছেন শাশ্বতী নন্দী।
কুন্তলা কুমারী এবং ওডিআ সাহিত্যের একাল-সেকাল

ভারতের প্রাদেশিক সাহিত্য সম্পর্কে বাঙালির জ্ঞান অতি সীমিত। এমনকী প্রতিবেশি রাজ্য হলেও ওডিআ সাহিত্যের মণিমুক্তোর কতটুকু খোঁজ রাখেন আজকের বাঙালি? ওডিআ সাহিত্যের নারী কবিদের নিয়ে লিখলেন শ্যামলী সেনগুপ্ত।
চেনা অচেনাতে যাক না মিশে

সিনেমায় সঙ্গীত পরিচালনা চিরকালই পুরুষদের আধিপত্যের জায়গা। সে বাংলা গানের স্বর্ণযুগই হোক, বা অন্য যুগ। হাতে গুনে ক’জন মহিলা সুরকারের নাম মনে করা যাবে? উত্তর খুঁজলেন প্রসেনজিৎ দাশগুপ্ত।
নহি দেবী, নহি সামান্যা নারী

নারী দিবসে এক অনন্য প্রতিভাময়ী সাহসিনীর আখ্যান বাংলালাইভের পাতায়, যিনি শুধু ভারতে নন, বিলেতেও রেখেছিলেন নিজের প্রতিভার স্বাক্ষর। আইনের জগতে মেয়েদের পদক্ষেপ ঘটেছিল তাঁরই হাত ধরে। লিখছেন পল্লবী মজুমদার।