সুর্মা ভোপালির ডাকে অভিনয় করতে এসেছিলেন জয়-বীরুও!

শোলে ছবির ‘সুর্মা ভোপালি’কে আমরা কেউই কি ভুলতে পেরেছি? চারশোর-ও বেশি ছবিতে অভিনয় করেও সুর্মা ভোপালি হয়েই বিদায় নিলেন বলিউডের জনপ্রিয় অভিনেতা জগদীপ। তাঁর স্মৃতিচারণে বাংলালাইভ…
রাহুলদেবের মিউজি-ম্যাজিক (স্মৃতিতর্পণ)

কুড়িতে পা দেবার আগেই এসেছিল স্বপ্নপূরণের হাতছানি। গুরু দত্ত তাঁর একটি ছবির সঙ্গীত পরিচালনার দায়িত্ব দিয়েছিলেন রাহুল দেব বর্মণকে। চারটে গান তৈরিও হয়ে গেল, কিন্তু খামখেয়ালি গুরুদত্ত দিলেন সে ছবির কাজ বন্ধ করে।
স্বদেশেই ‘ভিনদেশি তারা’ টম অল্টার

সাদা চামড়া। নীল চোখ। সোনালি চুল। তাই হিন্দি ছবির জগতে ভিনদেশি হয়েই থেকে গেলেন এই ক্ষণজন্মা অভিনেতা।…
রবি থেকে সত্যজিৎ: প্রবাহ-পরম্পরা (প্রবন্ধ)

তবে কি ধরে নেওয়া যেতে পারে যে সত্যজিতের মতো বহুমুখী প্রতিভাও রবীন্দ্রনাথের গানকে এমন নবীকরণ করেছিলেন সজ্ঞানেই! যদিও তিনি তাঁর অন্যান্য চলচ্চিত্রেও রবীন্দ্রনাথের অনেক গানের ব্যবহার করেছিলেন সযত্নেই। এই প্রসঙ্গে কাঞ্চনজঙ্ঘা ছবিতে অমিয়া ঠাকুরের কন্ঠে ‘এ পরবাসে রবে কে’ গানটির প্রয়োগ চলচ্চিত্র জগতে একটি মাইলস্টোন হিসেবে স্বীকৃতি পেতে পারে।
ক্যাপ্টেন স্পার্কের র্যাক্সিট

রবিবার রবিবার বিশপ লেফ্রয় রোডে সত্যজিৎবাবুর বাড়ির আড্ডায় বাবার উপস্থিতি থাকতই। আমাদের এন্টালির বাড়িতেও সত্যজিৎবাবু এসেছেন বেশ কয়েকবার বাবার সংগ্রহ ও বই দেখতে। ‘জন অরণ্য’ শুটিংয়ের সময়ও এসেছেন। বাবার সংগ্রহ থেকে বেশ কিছু জিনিস প্রপস হিসেবে সত্যজিৎ ব্যবহার করেছেন তাঁর ছবিতে, যেমন জয় বাবা ফেলুনাথের ডিম্বাকৃতি তাস!
‘বড় হয়ে ইরফান খান হতে চাই!’

এই যে পথ-সন্ধানের সাধনা, তার গোপন রহস্যটা কী? ইরফান বলছেন, “একেবারে ছোটবেলা থেকে যখন যে কাজটাই করেছি, মন-প্রাণ ঢেলে করেছি। সে ঘুড়ি ওড়ানোই হোক, বা ক্রিকেট, বা প্রেম। যা করেছি, নিজেকে তাতে ডুবিয়ে দিয়েছি। জিসকো বোলতে হ্যাঁয় হোঁশ খো দেনা! বাকিটা ভাগ্য, নিয়তি।”
গ্রাম-শহরের রূপকথা

বিমল রায়ের ছবিতে যখন ভূমিচ্যুত কোনও গ্রাম্য কৃষক, হাতে টানা রিকশা চালায়, তখন তা আসমুদ্র হিমাচলের আকাশে বিদ্য়ুৎবহ্নি! সামান্য একটা হাতে টানা রিকশা– যা এক কালে ভারত, চিন, দক্ষিণ এশিয়ার নানা শহরে স্থানীয় পরিবহণের অঙ্গ ছিল, তা হয়ে ওঠে গ্রাম-শহরের অন্তর্বর্তী রূপক।
দেবিকা রানি – দ্য ফার্স্ট লেডি অফ ইন্ডিয়ান সিনেমা

তাঁকে বলা হয় – ‘দ্য ফার্স্ট লেডি অফ ইন্ডিয়ান সিনেমা’। একদিকে যেমন তাঁর অভিনয়শৈলী, গীতি-পারদর্শিতা এবং রূপলাবণ্য, তার সঙ্গে সমান্তরালে ‘বম্বে টকিজ’র একাধিক চলচ্চিত্র যা ভারতীয় নারীর সামাজিক অবস্থা এবং দুর্দশা অন্বেষণের এক যুগোপযোগী আয়না হিসেবেই প্রতিভাত হতে পারে । উল্লেখযোগ্য, জাতপাত এবং বিত্তের অসাম্যকে কেন্দ্র করে দেবিকা রানি অভিনীত অনেক ছবির বাস্তব আজকের ভারতের বাস্তবও ।