গুবলে… ৬

পাড়ার ছেলে গুবলে। কখনও রকে আড্ডা, কখনও ক্লাবের ফুটবলম্যাচে গোলকিপিং, কারও অসুখ করলে একডাকে গুবলে হাজির…। কালীপুজোর চাঁদা তোলা হোক বা পাড়ায় ব্যান্ডের ফাংশান– গুবলে সদাই হাজির। মজার ছবি আঁকছেন তমাল ভট্টাচার্য।
স্ট্রিপ কমিকসের সাতসতেরো

কমিকস স্ট্রিপ। নামটা শুনলেই ছোটবেলার হলদেটে হয়ে যাওয়া রঙিন পাতাগুলো চোখের সামনে ভেসে ওঠে। এই কমিক স্ট্রিপে একসময় সৃষ্টির শিখরে ছিল আমেরিকা। লিখলেন কৌশিক মজুমদার।
বাংলার ব্যঙ্গচিত্র: সেকাল ও একাল

কার্টুনের ইতিহাসে বাংলার একটা উল্লেখযোগ্য জায়গা বরাবরই ছিল। গত কয়েক দশকে তাতে কিঞ্চিৎ ভাটার টান লক্ষ করা গেলেও অনেকেই উদ্যোগী হয়ে কার্টুনের প্রসার ও প্রচারে নানা কাত করছেন। কার্টুনের ইতিহাস ঘেঁটে দেখলেন চন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়।
ওর’ম ফাটিও না!

সামনেই কালীপুজো। হাইকোর্ট বছর দুয়েক হল বাজির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করছে। কিন্তু দূষণের কামাই নেই। নিষেধ অগ্রাহ্য করে পশুপাখির জীবন বিপন্ন করে বাজি ফাটানো অব্যাহত। বাজি ফাটানো বন্ধের আবেদন করলেন তমাল ভট্টাচার্য।
বিপুল তরঙ্গ রে!

ইয়াব্বড় জাহাজ থেকে চলছে নজরদারি। কারণ, ধেয়ে আসছে কোভিডের তৃতীয় ঢেউ। ব্যঙ্গচিত্রে ধরলেন অভিষেক চৌধুরী।
অলীক অলকেন্দু

প্রয়াত কবি পার্থ বসু গদ্য লিখেছেন অতি অল্প। তার মধ্যে কয়েকটি বাংলালাইভের হাতে তুলে দিয়েছেন তাঁর পুত্র। তাঁর বন্ধু, স্বজন অলকেন্দুশেখর পত্রীকে নিয়ে এই স্মৃতিচারণায় কৌতুক এবং মায়া মাখামাখি হয়ে রয়েছে। রয়েছে অলকেন্দুশেখরের অসামান্য সেন্স অফ হিউমারের ছোঁয়াও।
সেই যে আমার নানা রঙের ফ্যান্টাসি!

কলকাতার বাইরে থেকে বাক্স প্যাঁটরা গুছিয়ে পড়তে এলেন ধন্যি মেয়ে। উঠলেন মেসবাড়িতে। চোখে রঙিন স্বপ্নের মায়াজাল। কিন্তু একদা সেই জাল ছিন্ন হল। তারপর? লেখায়-রেখায় লাবণী বর্মণ।
‘স্বদেশী’ রাজশেখর

রাজশেখর বসুর সাহিত্যকীর্তির সঙ্গে আমরা কমবেশি সকলেই পরিচিত। কিন্তু তাঁর গোপন দেশপ্রেমের দিকটি আমাদের কাছে অজানাই রয়ে গিয়েছে, কারণ এ বিষয়ে তিনি নিজে কিছুই লিপিবদ্ধ করেননি। আলো ফেললেন অশোককুমার মুখোপাধ্যায়।