ছোটগল্প: স্ক্রিপ্ট

বাড়ি ফিরে এসে ডোরিনাকে উত্তেজিতভাবে ফোনে কথা বলতে শোনে সুতপা। তারপর ডোরিনা বেরিয়ে যায়। সুতপার হাতে পড়ে ডোরিনার খুলে রাখা ল্যাপটপ। আর বাড়িটাও কেমন যেন বদলে যায়। লিখছেন গৌতম চক্রবর্তী।
ড্রাকুলার সন্ধানে – শেষ পর্ব

অত্যাচারী রাজা ড্রাকুল থেকে রক্তখেকো বাদুড়ে উত্তরণ কেমন করে ঘটল ড্রাকুলা নামটির? সেই রহস্য ভেদ করেছিলেন দুই অধ্যাপক। শেষ পর্বে তারই যবনিকা উত্তোলন করেছেন কৌশিক মজুমদার।
একানড়ে: শেষ পর্ব

মাথা ফেটে যাচ্ছে, কেঁপে উঠছে শরীর, নোংরা হড়হড়ে হলুদ দাঁত ঠকাঠক আওয়াজ করছে একে অন্যের গায়ে লেগে। কাঁপতে কাঁপতে টুনু অন্ধকার মাঠে পা রাখল। কোথায় পালাবে সে? কোথায় আছে সেই নিরাপদ বিস্মৃতি?
একানড়ে: পর্ব ২২

বাবান জানে তার আপাতত কোথাও যাওয়া চলবে না। হিমেল সন্ধ্যেকে যতই নম্র ও নির্ভার লাগুক, মেঘের মতো তাকে ঘিরে ধরেছে ছোটনের দল।
একানড়ে: পর্ব ২১

টুনু অন্যমনস্কভাবে তালগাছ দেখল, ‘রোহণ আর ও খুব বন্ধু ছিল। দুজনে সারাক্ষণ গলায় হাত রেখে ঘুরত। টিফিন ভাগ করে খেত। তারপর একদিন মরে গেল। সুতনু।’
একানড়ে: পর্ব ২০

পুলিশ এসে গ্রেপ্তার করে নিয়ে গেল বিশ্বমামাকে, আরও কাকে কাকে–গণপিটুনি, খুন, জঙ্গলে আগুন লাগিয়ে সরকারি সম্পত্তি ধ্বংস, আরও কত কী বলে গেল…
একানড়ে: পর্ব ১৮

যেন একটা ধাঁধার অনেকগুলো টুকরো এদিক ওদিক ছড়িয়ে আছে, যার কোনওটায় প্রাচীন গম্বুজ, কোনওটায় দেওয়ালের গায়ের ছোপ, আবার কোনও টুকরোয় হাত দিলে ঝিকিয়ে ওঠে সুতনু সরকার।
একানড়ে: পর্ব ১৭

নিঝুম বাড়িতে আজ কেউ দালানগুলোতে আলো জ্বালাবার প্রয়োজন বোধ করেনি। দিদা এক ঠায় বসে আছে তো আছেই। রিনামামিমাকে ডাক্তার দেখে গেছে, আর বিশ্বমামা দৌড়ে বেড়াচ্ছে এখান থেকে ওখান। দিদার কি মাথাটাই খারাপ হয়ে যাবে এবার? কারও সঙ্গে কথা বলছে না, কাঁদছেও না। শাক্যজিৎ ভট্টাচার্যের ধারাবাহিক উপন্যাস। আজ পর্ব ১৭।