ঘরে ফেরার গান

বছরের এই সময়টা কলকাতা হাতছানি দিয়ে ডাকে আমাদের মতো “পরিযায়ী পাখিদের”। সেমেস্টারের পড়ানো চুকিয়ে, ফাইনাল গ্রেড জমা দিয়েই প্রায় দৌড়ে প্লেনে ওঠা নান্দীকারের নাট্যমেলা ধরার জন্যে! অ্যাকাডেমি-নন্দন চত্বরে চেনা মুখ “আরে, কবে এলে? চল একদিন বসা যাক।” … ঘরে ফেরার গানের সুরে ভাসলেন ডাঃ মৌসুমী বন্দ্যোপাধ্য়ায়।
আমার অন্য বাড়ি

বৈশাখ এখন বড় হয়ে গেছে। তার ছোটবেলায় সে একবার উড়োজাহাজে চড়ে মার্কিন মুলুকে বাস করতে গিয়েছিল মা-বাবার সঙ্গে। সে বাড়িটা, সে জায়গাটা তার ভারী মনে ধরেছিল। সে কথাই ছবিতে লেখায় ধরে রেখেছে বৈশাখ।
ঘর (কবিতা)

আসলে মেঘেদের অন্তরে জমছে বিন্দু বিন্দু কান্নার বাষ্প। পৃথিবীর অগনিত পুত্রকন্যার অসহায় কান্না।
ক্রমশ একটা আশ্চর্য ভয় আমাদের একলা করে দিচ্ছে, কুঁকড়ে দিচ্ছে ভেতরে ভেতরে
মৃত্যও আজ বড় একলা…
আজ মৃত মানে অতি দ্রুত বেড়ে ওঠা দেহের সংখ্যা মাত্র,
নেই প্রিয় মুখ, নেই শোকের অবকাশ, নেই কারও হাত ধরে বৈতরণি পার!