ফটোস্টোরি: ব্রজভূমে হোলি

ভারতের প্রায় সর্বত্র হোলি উৎসব অনুষ্ঠিত হলেও, রাধাকৃষ্ণের লীলাভূমি ব্রজভূমের অর্থাৎ বৃন্দাবনের হোলির রং ও উন্মাদনা বিশ্বপ্রসিদ্ধ।
গল্প: অধরা মাধুরী

গান শুনতে শুনতে চাঁদের আলোয় কোলের ওপর রাখা সোফির হাতদুটোর দিকে হঠাৎ নজর পড়ল টনির। একী ? কী দেখছেন তিনি! এমনি লাল-হলুদ-সবুজ-নীল রঙ মাখা কাঁকন পরা হাতটিকেই তো প্রায় ধরে ফেলতে যাচ্ছিলেন!
দোলপুরাণ

হোলিকা দহনের উৎস হল পিতাপুত্রের চিরাচরিত ইগোর দ্বন্দ। ধর্মান্ধতার ইগো। বাবা স্বৈরাচারী দৈত্য রাজা হিরণ্যকশিপু আর ছেলে বিষ্ণুর আশীর্বাদ ধন্য প্রহ্লাদ। বাবা বিষ্ণু বিরোধী দাপুটে রাজা তাই তাঁকে মানতেই হবে। পুত্র ঠিক উল্টো। বিষ্ণুর সমর্থক, বিষ্ণু অন্ত প্রাণ।
রং খেলুন নির্ভয়ে!

রঙ খেলতে যাবার আগে সারা মুখে-গায়ে ভালো করে তেল মেখে নিন। চামড়া তৈলাক্ত থাকলে রঙ গাঢ় হয়ে বসবেনা। তুলতে সুবিধে হবে। চুলেও এই ভাবে তেল লাগাতে পারেন। চুল তেলতেলে থাকলে কোনও রঙ চুলের গোড়া অবধি পৌঁছতে পারবে না। রং খেলার পর চুল ধুতেও সুবিধে হবে। যাঁদের মুখে অ্যাকনে বা ব্রণ আছে, তাঁরাও নির্ভয়ে রঙ খেলুন। তবে অবশ্যই খেলার আগে বেশি করে সানস্ক্রিন লোশন লাগিয়ে নিন মুখে আর গায়ের খোলা অংশে। রঙ আর কোনও ভাবেই ক্ষতি করতে পারবে না।
যদি বলো রঙিন

গাঢ় কমলা যেন আমায় মনে করিয়ে দিতে পারে প্রবল গরমেও মনে বসন্ত জাগানো যায়। টকটকে লাল রং যেন প্রবল শীতে, সুইৎজারল্যেন্ডের বরফের ওপর শ্রীদেবীর ঠোঁট হয়ে উঠতে পারে। তবেই রঙের মাহাত্ম্য আর মাস্তানি।