ক্যালকাটা ফ্যান: এক অক্লান্ত সংগ্রামীর স্বপ্ন

১৯১৯ সালের গোড়ার দিকে ভারতের তৈরি ক্লাইড কোম্পানির প্রথম ইলেকট্রিক ফ্যান দেখা যায় কলকাতার লিন্ডসে স্ট্রিটের শো-রুমে, এবং এই ফ্যানের বাজার-চাহিদা এত বাড়ে যে, বিদেশে তৈরি ফ্যানের বাজার অনেকটা কোণঠাসা হয়ে পড়ে। এদিকে স্বভাবতই চাহিদা বাড়লে জোগানও বাড়াতে হবে। আর জোগান বাড়াতে দরকার উৎপাদনের বৃদ্ধি। তার জন্য কলকাতার বকুলবাগান অঞ্চলে একটি ট্রেনিং স্কুল খোলেন ক্ষীরোদবিহারী। সেখানে আর্মেচারে তার জড়ানোর কাজে মেয়েদের নিযুক্ত করা হয়।
কলকাতার অজানা ইতিহাসের সাক্ষ্য দেয় এই রুপোর টোকেন

সামান্য মনে হলেও আসলে অসামান্য… একটা রুপোর চাকতি, আর তার সঙ্গেই জড়িয়ে আছে পরাধীন ভারতের এক বর্ণময় সময়কাল। ঔপনিবেশিক কলকাতার এক গৌরবোজ্জ্বল অধ্যায়ের সাক্ষ্য দেয় এই টোকেন…
কলকাতার ইতিহাসের সেই অজানা কথাই তুলে ধরলেন চন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়…
জীবন গিয়েছে চলে আমাদের কুড়ি কুড়ি বছরের পার…

৯-১১-এর বিধ্বংসী জঙ্গিহানার কুড়ি বছর পূর্ণ হল আজ। পৃথিবীতে ধ্বংসলীলা বেড়েই চলেছে নিত্যদিন। তার নতুন নতুন মুখ তৈরি হচ্ছে আর সারা বিশ্ব কেঁপে উঠছে ত্রাসে। লিখলেন অমিতাভ রায়।
কার্ল মার্ক্স, জেনি ও হেলেন

আসুন,মার্ক্সের বিবাহ বাসর থেকে কাহিনিটা শুরু করি। দিনটা ১৮৪৩ সালের ১৯ জুন। সকাল ১০টা নাগাদ একটি দাপুটে প্রেম তীরবর্তী। সাতপাকে বাঁধা পড়ছেন কার্ল হাইনরিশ মার্ক্স এবং ফ্রাউলিন জোহানা বার্থা জুলিয়া জেনি ভন ভেস্টফালেন। মার্ক্স, বেকার, বয়স ২৫। সবুজ সিল্কের গাউন, ওড়না, গোলাপি টুপিতে জেনি– বয়স ২৯। যে শহরে তাঁদের স্থায়ী ঠিকানা, সেই ট্রিয়ের থেকে ৫০ মাইল দূরের ক্রোয়েটসনাখের রিসর্টে বিয়েটা হচ্ছে।
ভ্রমণ: চর্মনগরীর গন্ধবিচার

সমুদ্র ছেড়ে এক দিনের জন্য পাহাড়ের উপর উঠে এসেছি আমি। ভূমধ্যসাগরের উপকূলবর্তী কোট-ডি’আজুর এবং দক্ষিণ-আলপ্স পর্বতমালার মাঝামাঝি অবস্থিত এই ছোট্ট শহরের চমকপ্রদ ইতিহাসের গল্পে মজতে হলে আমাদের খানিক ‘গন্ধবিচার’ করতে হবে। … সুগন্ধীর শহরে ঘুরে এলেন রূপক বর্ধন রায়।
শ্রীরামকৃষ্ণের অন্তিম গান

সুরের পথে যখনই রামকৃষ্ণদেব কিছু বলতে চেয়েছেন, তা কিন্তু তাঁর কথার মতো সহজ ভঙ্গিতে ঘটেনি। যদি তাঁর সারাজীবনের সঙ্গীত-সরণী দিয়ে চলি, দেখা যাবে অহরহ যেসব গান তিনি গাইছেন বা শুনছেন, তার প্রত্যেকটি গভীর অন্তরদর্শনের বার্তা দিচ্ছে। তাঁর গাওয়া শেষ গান নিয়ে লিখছেন অভীক চট্টোপাধ্যায়।
দ্বিশতবর্ষে রাজা রাজেন্দ্রলাল

ভারত নিয়ে কাজ করেছেন যেসব ইয়োরোপীয় মনীষীরা, তাঁদের নিয়ে বাঙালির গর্বের সীমা নেই। অথচ পস্টেরিটি স্বীকার করে না রাজেন্দ্রলালের মতো মনীষার ঋণ। তাঁর পূর্ণাঙ্গ জীবনী লেখার কাজটি করতে এগিয়ে আসেননি কেউই। দ্বিশত জন্মবার্ষিকীতে তাঁকে নিয়ে লিখছেন পল্লবী মজুমদার।
ব্রিনডংকের অন্দরে: শেষ পর্ব

চতুর্দিকে পরিখা পরিবৃত সিমেন্ট দিয়ে গাঁথা পাথরের ইমারত। আকারে, নকশায় অন্য যে কোনও দুর্গের মতোই। মূল ফটক পেরিয়ে ভেতরে প্রবেশ করতেই সামনে দীর্ঘ করিডর। ব্রিনডংক কনসেনট্রেশন ক্যাম্প ঘুরে লিখছেন অমিতাভ রায়।