সাক্ষী

সময় অতিক্রান্ত হতে থাকে। বঙ্গে তখন মহারাজ রামপালের রাজত্ব। তৈলকম্পির শাসনভার অবশ্য ছিল রুদ্রশিখরের হাতে। তৈলকম্পি পাল রাজত্বের অন্তর্গত ছিল ঠিকই, কিন্তু রুদ্রশিখর স্বাধীনভাবেই শাসনকার্য পরিচালনা করতেন। … ইতিহাসভিত্তিক ছোটগল্প অদিতি ভট্টাচার্যের কলমে।
বইয়ের কথা: আহা, এ বইটা আগে কেউ লেখেননি কেন?

পঞ্চানন কর্মকার। তাঁর নাম কজন বাঙালি জানেন? অথচ যে বাংলা বই নিয়ে আমাদের গর্বের শেষ নেই, সে বাংলা বই ছাপাই হতে পারত না পঞ্চানন কর্মকারের হাতযশ ছাড়া। ‘পঞ্চাননের হরফ’ বই পড়ে লিখলেন অংশুমান ভৌমিক।
ছাড় বেদয়া পত্র: শেষ পর্ব

বল্লভাচার্য সম্প্রদায়ের বৈষ্ণবরা তাদের স্ত্রীদের গুরুর কাছে সমর্পণ করে। কেউ পর্দাপ্রথা মানে। কেউ পথে খোল করতাল নিয়ে পথে নেমে পড়ে।
ছাড় বেদয়া পত্র: পর্ব ১০

সে অভিশপ্ত, সংসার আর তার জন্য নয়। তার মায়ের অতীত কালিমা প্রকাশ্যে এসে গেছে। আর সে সংসারে ঠাঁই পাবে না।
ছাড় বেদয়া পত্র: পর্ব ৯

কোথায় গেল তার রুচি ও উদারতা? শোকের মতো ঔদার্যও তাহলে ব্যক্তিগত?
ছাড় বেদয়া পত্র: পর্ব ৮

মালিহাটির বিতর্কসভায় আজ ব্রজদেব উপস্থিত। তর্কে উদ্যত হর্ষরথও। হেনকালে এক বৈষ্ণবীর বিদ্যুৎকণ্ঠের যুক্তিজাল সকলকে রূদ্ধবাক করে দেয়। তারপর কী হয়? সেবন্তী ঘোষের পৌরাণিক উপন্যাসের আজ অষ্টম পর্ব।
ছাড় বেদয়া পত্র: পর্ব ৭

দেহভেদ নিরূপনের গূঢ় তত্ত্ব নিয়ে মহাবিতর্কসভা বসেছে মালিহাটিতে। পরকীয়া আর স্বকীয়ার তফাতে রাধাভাবের স্বরূপ নির্ধারণ নিয়ে হইচই বেধেছে সেখানে। সুবাহু উত্তেজিত, রাধামোহন শান্ত। কী বলছেন তাঁরা? লিখছেন সেবন্তী ঘোষ।
ছাড় বেদয়া পত্র: পর্ব ৬

দেহভেদ নিরূপনের গূঢ় তত্ত্ব নিয়ে মহাবিতর্কসভা বসেছে মালিহাটিতে। তার মধ্যেই এক অস্বস্তিতে ভুগছেন আহসান খাঁ। সেবন্তী ঘোষের ধারাবাহিক উপন্যাস।