সাঁঝের তারকা

Juthika Roy (1920-2014)

তিনি ছিলেন প্রকৃত অর্থে তারকা। রাজনীতির ময়দান থেকে সঙ্গীতজগতের দিকপালেরা ছিলেন তাঁর একনিষ্ঠ ভক্ত। বাংলা গানে এক নতুন ধারার জন্ম দিয়েছিলেন তিনি। তবু তাঁকে মনে রাখেনি আত্মবিস্মৃত বাঙালি। সত্যজিতের শতবর্ষে হইহই করা বাঙালি স্রেফ ভুলে গিয়েছে তাঁর শতবর্ষ। লিখলেন অংশুমান ভৌমিক।

এই সংখ্যার আলাপচারিতা: বিদূষী শিশিরকণা ধর চৌধুরীকে নিয়ে: শেষ পর্ব

Indian violinist

সম্প্রতি প্রয়াত হয়েছেন ভারতীয় মার্গসঙ্গীতের এক নীরব সাধিকা বিদূষী শিশিরকণা ধর চৌধুরী। ভারতীয় ধ্রুপদী যন্ত্রসঙ্গীতের দুনিয়ায় এ এক নক্ষত্রপতন। তাঁর স্মৃতিচারণ করলেন তাঁর অনুজ ও ছাত্রছাত্রীরা। সংকলনে টিম বাংলালাইভ। আজ শেষ পর্ব।

রাজন কে রাজ

Rajan Mishra

পণ্ডিত রাজন মিশ্র, ভারতীয় মার্গসঙ্গীতের এক দিকপাল, প্রয়াত হয়েছেন সম্প্রতি। তাঁকে নিয়ে লিখছেন সম্বুদ্ধ চট্টোপাধ্য়ায়।

মহাসিন্ধুর ওপার থেকে: শেষ পর্ব

krishna chandra dey alias Kanakeshto

কৃষ্ণচন্দ্র দে। বাংলা রাগসঙ্গীত এবং রাগাশ্রয়ী গানের জগতে এক অবিস্মরণীয় নাম। এক কিংবদন্তী। শৈশবেই দৃষ্টিহারা হওয়ায় ‘কানাকেষ্ট’ নামে সারা ভারতে পরিচিতি অর্জন করেন। তাঁকে নিয়ে লিখছেন শৌণক গুপ্ত। আজ শেষ পর্ব।

মহাসিন্ধুর ওপার থেকে: প্রথম পর্ব

krishna chandra dey alias Kanakeshto

কৃষ্ণচন্দ্র দে। বাংলা রাগসঙ্গীত এবং রাগাশ্রয়ী গানের জগতে এক অবিস্মরণীয় নাম। এক কিংবদন্তী। শৈশবেই দৃষ্টিহারা হওয়ায় ‘কানাকেষ্ট’ নামে সারা ভারতে পরিচিতি অর্জন করেন। তাঁকে নিয়ে লিখছেন শৌণক গুপ্ত। আজ প্রথম পর্ব।

ছড়ের টানে শিশিরের শব্দ

Sisirkana Dhar Chowdhury

নারী দিবসের দু’দিনের মধ্যে প্রয়াত হলেন ভারতীয় উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতের এক দিকপাল। শিশিরকণা ধর চৌধুরী। কিন্তু তিনি কি বাঙালির কাছে তাঁর প্রাপ্য আদর ও সম্মান পেলেন? লিখছেন পল্লবী মজুমদার।

ফিরে দেখা ‘আমার কথা’ – বই রিভিউ

বিশেষ করে ধর্মের ব্যাপারে বাবার চিন্তাধারা যে অনেক আধুনিক ছিল তার প্রমাণ মেলে তাঁর এক সুচিন্তিত উক্তি থেকে। বাবা বলছেন, ‘তবে প্যালেস্তাইন, তুর্কী, মিশর অঞ্চলের মুসলমানদের দেখে বুঝেছি আমাদের দেশের মুসলমানদের থেকে তারা কত পৃথক। মোল্লাদের লম্বা দাড়ি নেই। কিন্তু কী সুন্দর তারা কোরাণ পড়ে আজান দেয়। যেমন সুন্দর উচ্চারণ, তেমনি হৃদয়ে ভক্তি।

ক্ষয় নেই সঙ্গীতমার্তণ্ডের

গোরখকল্যাণের মন্দ্র সপ্তকের মধ্যম থেকে মধ্যসপ্তকের মধ্যম ছুঁয়ে, ঋষভ, কোমল নিষাদ, ধৈবতকে আন্দোলিত করে ষড়জে ন্যাস করছে পণ্ডিত জসরাজের কিংবদন্তীর কন্ঠস্বর। অবশেষে বলে উঠছেন যেন “জয় হো”।