সংগীতাচার্য অমিয় রঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়: সাক্ষাৎকার (পর্ব ১)

সংগীতাচার্য অমিয়রঞ্জন আজ নিজেই এক প্রতিষ্ঠান, সংগীতচর্চা ও সংগীতচর্যার প্রতিভূ। সাধনায় ব্রতী এই প্রতীক পুরুষ সমগ্র জীবন অতিবাহিত করেছেন নিয়মঋদ্ধ অনুশীলনে ও গবেষণায়। সহস্রাধিক ছাত্রছাত্রীর সাংগীতিক ভবিষ্যৎ লালন করেছেন, এখনও করে চলছেন। একাধারে গুরু, লেখক, রসিক ব্যক্তিত্ব, ঐতিহ্যের ধারক ও বাহক, অন্যদিকে এক নিবেদিত সুরসাধক – ইনিই অমিয়রঞ্জন।
রবিরাগে- তৃতীয় পর্ব: মাজ-খাম্বাজ কথা

‘আজি যত তারা তব আকাশে’ গানটি সরোদ-শিল্পী বুদ্ধদেব দাশগুপ্ত মাজ-খাম্বাজের গতের ছকে ফেলে বাজিয়েছিলেন। তাঁর বাজনায় আলি আকবর খাঁ, রবিশঙ্কর, অন্নপূর্ণা দেবী, এঁদের সবার ছায়া থাকা সত্ত্বেও প্রকটতর হয়ে উঠেছিল রবীন্দ্রনাথের চিন্তনে যেভাবে মাজ-খাম্বাজ ধরা দিয়েছিল, তার ছায়া। বস্তুত, বুদ্ধদেব দাশগুপ্তের বাজনা থেকেই রবীন্দ্র-ভাবনায় মাজ-খাম্বাজ কেমন ছিল, তা নিয়ে স্পষ্ট ধারণা তৈরি করা যায়।
রবীন্দ্রগানে রাগসঙ্গীতের, বিশেষত খাম্বাজ রাগের প্রয়োগ নিয়ে লিখলেন সুভদ্রকল্যাণ…
পাতিয়ালার সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়– এক অন্য মেজাজ

সন্ধ্যাদির সত্তরের দশকের খেয়াল আর ঠুমরি শুনে পাওয়া যায় তাঁর গায়কীর পরিণত রূপ। একদিকে উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতের কড়া অনুশাসন, অন্যদিকে লঘু সঙ্গীতের হালকা চাল। কীভাবে এক কণ্ঠে প্রাণ পেয়েছিল? লিখছেন রুচিরা পাণ্ডা।
ভারতীয় সংগীত ও অধ্যাত্মবাদ

আমাদের ভারতীয় সংগীতের তথা রাগসংগীতের ভাব ও তাত্ত্বিক দিকটি এমনই যে সেখানে অধ্যাত্মচেতনা আলাদা করে দেখানো বা বোঝানো সম্ভব নয়। এ এক বিমূর্ত অনুভূতি যা শিল্পী ও শ্রোতার মধ্যে অবিরাম সঞ্চারিত হয়।
আপন ভুলে হে নটরাজ

৪ঠা ফেব্রুয়ারী বিরজু মহারাজ এর জন্মদিন। লখনৌ ঘরানার কথকের এক ও অদ্বিতীয় শিল্পী বিরজু মহারাজ। সংগীতেও তাঁর অনায়াস বিচরণ। পারিবারিক ঐতিহ্যে সুর, তাল, লয় তিনটির ওপরেই সমান দখলদারি। সদ্য হারিয়েছি এই মহান শিল্পী কে। স্মরণে সংগ্রামী লাহিড়ী।
‘তিমির’-বিদারী অলখ বিহারী

সরোদকে বিশ্বর দরবারে পরিচিতি এনে দেবার সূচনা করেছিলেন যে প্রবাদপ্রতিম শিল্পী, সেই তিমিরবরণের আজ জন্মদিবস। তাঁকে কি যথাযোগ্য সম্মান দিতে পেরেছে বাঙালি শ্রোতারা? একটি বিশেষ ফিচার।
বাজুবন্দ খুলে খুলে যায়… ওগো মোর গীতিময়!

সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়। বাংলা আধুনিক ও ছায়াছবির গানের জগতে এক বিস্ময়, এক জীবন্ত কিংবদন্তী। কিন্তু তিনি যে পাশাপাশি এক অসামান্য শাস্ত্রীয় সঙ্গীতসাধিকা ও শিল্পী, উস্তাদ বড়ে গুলাম আলি খাঁ সাহেবের ছাত্রী, সে কথা কি আমরা মনে রেখেছি? লিখছেন সংগ্রামী লাহিড়ী।
পণ্ডিত শুভঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় ও আধুনিক তবলাবাদন

অতিমারির দ্বিতীয় ঢেউ কেড়ে নিয়েছে সংস্কৃতিজগতের বহু অমূল্য রত্নকে। এবার তৃতীয় ঢেউ আসার আগেই কোভিডের কাছে আত্মসমর্পণ করলেন বিশিষ্ট তবলিয়া পণ্ডিত শুভঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর অকালপ্রয়াণে ফের স্বজনহারানোর ব্যথা সঙ্গীতের দুনিয়ায়।