চাম্বাকৈলাস মণিমহেশ (শেষ পর্ব)

এগোতে থাকি গৌরিকুণ্ডের দিকে। বাঁ দিকের পাহাড়ে এক পথরেখা দেখতে পাই, সোজা উঠে গেছে পাহাড়ের মাথায়। ও পথেও যাওয়া যায় গৌরিকুণ্ড। তবে মানুষের মতো দু’পায়ে ভর দিয়ে নয়, শাখামৃগের মতো চার হাতপায়ে ভর করে। তাই ওই চড়াইপথের নাম বান্দরঘাটি।
চাম্বাকৈলাস মণিমহেশ (পর্ব ১)

রেলগাড়িতে হিমাচল ভ্রমণের সিংদরজা পাঠানকোট। সেখান থেকে বাসে চাম্বা শহর। দূরত্ব ১২০ কিমি। সময় লাগে ঘণ্টা পাঁচেক। বাস ছাড়ার কিছুক্ষণ পর থেকেই রাস্তা ধীরে ধীরে ঊর্ধ্বমুখী। পথের ধারের গাছপালা বর্ষার জলে স্নান করে ঝকঝকে সবুজ। অনতিউচ্চ টিলাগুলো যেন ঘন সবুজ রঙের বাহারি চাদর মুড়ি দিয়ে উবু হয়ে বসে রয়েছে। অনেক নিচ থেকে উঠে আসা পাইন, ফার, দেবদারুর পাতা আলতো ছোঁয়া দিয়ে যায় বাসের জানালায়।…
তোষ পাহাড়ের ছোটো গ্রামখানি

“…শুধুই তোমার সঙ্গে কথা বলি অজানা ভাষায় কেননা তুমিই বুঝি হতে পারো একমাত্র আমার স্বদেশ আমার বসন্ত, টুকরো খড়কুটোর বাসা, বৃষ্টিপাত বৃক্ষশাখে” ক্রমাগত ঝিরিঝিরি বৃষ্টির মধ্যে দিয়ে বিয়াসকে পাশে রেখেই আমাদের গাড়িটা এগিয়ে চলেছে উপরের উপত্যকার দিকে। একটু ঝুঁকে নুড়িপাথরের ওপর বৃষ্টির জল পড়া দেখতে দেখতে সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের ‘ছবির দেশে কবিতার দেশে’ বইতে পড়া পিলিপ […]