মফস্সলের থিয়েটার আর এক আশ্চর্য প্রাপ্তি

বাংলা থিয়েটারের দুনিয়া ঘিরে শুধু অভিনয়শিল্পী নয়, একাধিক বিরাট মাপের গুণী নাট্যকার, সংগীতকার, যন্ত্রসংগীতশিল্পী, কণ্ঠশিল্পীর সমাবেশ ঘটেছে শুরু থেকেই। এর পাশাপাশি গ্রুপ থিয়েটারে দেখা গেল অন্য স্রোত। সেখানে বাণিজ্যিক ভাবনার বাইরে এসে কিছু নাট্যপাগলের ঝাঁক নবীন স্বপ্ন নিয়ে গড়ে তুলতে লাগল একেকটি দল। যাঁরা প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তির কথা না ভেবে শুধুমাত্র থিয়েটার করার নেশায় আচ্ছন্ন ও প্রধানত প্রগতিবাদী চেতনাসম্পন্ন।
সুধীন্দ্রনাথ আর বাদল সরকার যে একই লোক, জানব কী করে?

বাদল সরকার। শুধু নাটকে নয়, বাংলা সংস্কৃতির জগতে যুগোত্তীর্ণ একটি নাম। প্রসেনিয়ামের গণ্ডিমুক্ত করে যিনি থিেটারকে এনে ফেলেছিলেন ‘তৃতীয়’ এক পরিসরের মুক্তাঙ্গনে। তাঁর জন্মদিনে বাংলালাইভের শ্রদ্ধার্ঘ্য।…
মঞ্চে অঘটন!

পেশাদার থিয়েটারের মঞ্চ ছিল আক্ষরিক অর্থেই ‘রঙ্গ’ মঞ্চ। অর্থাৎ কিনা রঙ্গ তামাশা সেখানে লেগেই থাকত। এমনকি শো চলাকালীনও অভিনেতা-অভিনেত্রীরা নানা মজার ঘটনার সাক্ষী থাকতেন। তারই একঝলক বাংলালাইভের পাতায়…
বঙ্গনাট্যের একাল সেকাল

সেই সময়কার মাত্র পাঁচটি নাট্যদল বহুরুপী, এল টি জি / পি এল টি, নান্দীকার, গন্ধর্ব, রূপকার-এর সদস্য-অভিনেতাদের তালিকায় একবার চোখ বুলিয়ে গেলেই বোঝা যায় দলগুলির ক্ষমতার ধার ও ভার কতটা ছিল।