জবার হাতছানি

শীতকালের পর, ফেব্রুয়ারির শেষে অথবা মার্চে আমি রি-পট করি। রি-পট করার সময় আগের টব থেকে পুরো গাছটাকে মাটি শুদ্ধু বার করে প্রায় অর্ধেক মাটি সরিয়ে দিই। তারপর আলগা শেকড়কে ‘সিকেটার’ দিয়ে কাটার পর নতুন মাটির মিশ্রণ দিয়ে টবে লাগাই। রি-পট করা গাছ আধো ছায়ায় কিছুদিন রাখি। গাছকে চান করাই জলে ছত্রাক-নাশক গুলে। জবাগাছের পরিচর্যার নিয়ম বাতলে দিলেন ড. অশোক কুমার ঘোষ।
তোমার ভুবনে ফুলের মেলা…

অনেক গাছ এখানের দীর্ঘ ও ভয়াবহ ঠান্ডা, তুষার ইত্যাদির পরও ফিরে আসে বছরের পর বছর। এই চিরস্থায়ী গাছগুলি বছরের পর বছর ফুল ফুটিয়ে আনন্দ দেয়। আবার কিছু কিছু গাছ প্রতি বছর পুঁততে হয়। তরিতরকারির গাছেরা এই বার্ষিক রোপণ পর্যায়ভুক্ত। লিখছেন রাহুল রায়।
বাগানবিলাসী কবি

শিলাইদহ কুঠিবাড়ির অন্যতম প্রধান আকর্ষণ ছিল ফুলের আর ফলের বাগান। এই বাগানেই দেখা যেত স্থলপদ্ম, রঙ্গন, জবা, বা অপরাজিতা ফুটে আলো করে আছে। রবীন্দ্রনাথের বাগান নিয়ে পীতম সেনগুপ্তের বিশ্লেষণ।
ফুলের ফসল

মৌমাছিরা ভালোবাসে এমন অনেক ফুলও বাগানে লাগাই। আমি তো মৌমাছিদের ব্যস্ততা দেখে অবাক হয়ে যাই। ছোট্ট একটা প্রাণী। অথচ কী অধ্যবসায়ী আর পরিশ্রমী! … শীতের রাজ্যে গরমের বাগান করেন কল্যাণী রমা।
হারিয়ে যাওয়া বাগান

সেকালের কলকাতার বহু বাগান শুধু প্রাচীন স্মৃতিকথা আর গল্প কাহিনিতেই রয়ে গেছে। লোয়ার সার্কুলার রোডে কলকাতার সবচেয়ে ধনী পার্সি সদাগর রুস্তমজি কাওয়াসজি বানাজি এক বিরাট বাগান বানিয়েছিলেন। সঙ্গে থাকার মতো বাড়ি। … কৌশিক মজুমদারের বাগাননামা।