কাকলি গানের বাড়ি: পর্ব ৯

শহরতলি পাড়ার সব পুরনো বাড়িই ভেঙে গিয়ে বহুতল উঠছে। সেখানেই বসবাস এ পাড়ার বয়স্ক মানুষদের। তারই মধ্যে বেমক্কা আসে জুড়ান রায়। তাকে মানায় না এ পাড়ায়। তবু সে সবজান্তা, সে ঠোঁটকাটা। অমর মিত্রের ধারাবাহিক উপন্যাস ‘কাকলি গানের বাড়ি’র আজ পর্ব ৯।
রামানন্দের ‘প্রবাসী’ ও ‘প্রবাসী’র রবীন্দ্রনাথ

রামানন্দ চট্টোপাধ্যায় ছিলেন বিখ্যাত সাহিত্য পত্রিকা ‘প্রবাসী’র সম্পাদক। তাঁর সঙ্গে এক নিবিড় সখ্য়ে আবদ্ধ ছিলেন রবীন্দ্রনাথ এবং তাঁর বহু লেখার প্রেরণা হিসেবে কাজ করেছিল এই বন্ধুতা। লিখছেন পীতম সেনগুপ্ত।
হিতে-মিতে-বিপরীতে!

স্বভাবের বৈপরীত্য কখনও কি বাধা হয়েছে প্রণয়ে-পরিণয়ে-পরকীয়ায় কিংবা বন্ধুতায়? বরং বিপরীত যে পরস্পরকে আকর্ষণ করে, এ তত্ত্বই প্রমাণিত হয়েছে বারংবার। পিনাকী ভট্টাচার্যের কলমে বৈপরীত্যের উপাখ্যান।
রবীন্দ্রনাথ ও অমিয় চক্রবর্তী: সখা ও সচিব

কবি অমিয় চক্রবর্তী ছিলেন রবীন্দ্রনাথের সাহিত্য সচিব এবং তাঁর মনের খুব কাছাকাছি। তাঁর প্রতি কবির স্নেহ ভালবাসা বহুবার প্রকাশ পেয়েছে চিঠিতে, সাহিত্যে। আলোচনা করলেন পীতম সেনগুপ্ত।
ঝোড়োহাওয়া সেই আড্ডা!

আড্ডা কি পরিকল্পিত হয়? নির্দিষ্ট দিনে? নির্ঘণ্ট মেনে? জানা নেই। জীবনে তা পারিনি, আর কোনওদিন পারব বলে মনেও হয় না। আড্ডা নিয়ে আড্ডা জমালেন পিনাকী ভট্টাচার্য।
হঠাৎ হাওয়ায় ভেসে আসা ধন – রবীন্দ্রনাথ ও এজ়রা পাউন্ড

রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে ইয়েটসের মধুর বন্ধনের কথা অনেকেরই জানা। কিন্তু সেই একই সময়ে আর এক বিদেশি কবি এজ়রা পাউন্ডের সঙ্গে কবির গড়ে উঠেছিল এক আশ্চর্য বন্ধুত্ব, কাব্যময় সখ্য। লিখছেন পীতম সেনগুপ্ত।
রবীন্দ্রনাথ ও লীলা মজুমদার: স্নেহের গ্রন্থি

শিশুসাহিত্যিক লীলা মজুমদার তাঁর যৌবনের অনেকটা সময় কাটিয়েছেন শান্তিনিকেতন আশ্রম বিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসেবে। কবির সঙ্গে তাঁর গড়ে উঠেছিল এক স্নেহভালবাসার বিনিসুতোর গ্রন্থি। লিখছেন পীতম সেনগুপ্ত।
রবীন্দ্রনাথ ও অ্যান্ড্রুজ় – অন্তরঙ্গতার আখ্যান

রবীন্দ্রনাথ তাঁর জীবনে যে সকল সম্পর্ককে অত্যন্ত বেশিরকম মান্যতা দিয়েছেন, তার মধ্যে একটি চার্লস অ্যান্ড্রুজ়ের সঙ্গে তাঁর সখ্য। বই উৎসর্গ থেকে দীর্ঘ সফরসঙ্গী করা– নানাভাবেই কবি বুঝিয়ে দিয়েছিলেন অ্যান্ড্রুজ় তাঁর কতখানি ঘনিষ্ঠ। লিখলেন পীতম সেনগুপ্ত।