প্রিয়বন্ধুর অনুরোধে লিখলেন ‘কর্ণকুন্তীসংবাদ’

প্রবাসে নির্বান্ধব শুষ্ক ও অবসন্ন জীবনের মধ্যে যখন নিরবচ্ছিন্ন একাকীত্ব যখন জগদীশচন্দ্রকে গ্রাস করত, তখন আলো বলতে রবি’র আলোই তাঁকে পুনরুজ্জীবিত করে তুলত। তার মধ্যে দিয়েই আশার আলোর সন্ধান পেতেন। সেই বন্ধুত্ব নিয়ে লিখলেন পীতম সেনগুপ্ত।
নোবেলজয়ের সূচনাপর্বের বন্ধুতা

খ্যাতনামা ইংরেজ শিল্পী উইলিয়াম রদেনস্টাইনের সঙ্গে কবিগুরুর বিশেষ সখ্য ছিল। তাঁর মাধ্যমেই গীতাঞ্জলির কবিকৃত ইংরেজি অনপবাদ পৌঁছেছিল ইয়েটসের হাতে। নোবেল পূর্ববর্তী সেই বন্ধুতার আখ্যান লিখলেন পীতম সেনগুপ্ত।
‘সক্রেটিস বংশের শেষ কুলপ্রদীপে’র সঙ্গে কবির সখ্য

বিশিষ্ট বাঙালি দার্শনিক, চিন্তাবিদ, ও বহুবিদ্যাবিশারদ পণ্ডিত ছিলেন ব্রজেন্দ্রনাথ শীল। তাঁর সঙ্গে কবিগুরুর ছিল এক গভীর সখ্য। ১৮৬৪ সালের ৩ সেপ্টেম্বর ব্রজেন্দ্রনাথের শীলের জন্ম হয়। এ বছরের তাঁর ১৫৭তম জন্মবার্ষিকী। লিখছেন পীতম সেনগুপ্ত।
ভরা থাক স্মৃতি সুধায়– রবীন্দ্রনাথ ও কার্পেলে

ফরাসি শিল্পী আঁদ্রে কার্পেলের সঙ্গে রবীন্দ্রনাথের আলাপ হয়েছিল অবনীন্দ্রনাথের সূত্রে। তাঁর কাছে আঁকা শিখতেন আঁদ্রে। পরে শান্তিনিকেতনে শিক্ষকতায় যোগ দেন। এক অসম সখ্যের কথা লিখলেন পীতম সেনগুপ্ত।
সুকান্ত ভট্টাচার্যের পত্রগুচ্ছ

সুকান্ত ভট্টাচার্যের পরিচয় বিদ্রোহী, বিরুদ্ধতার কবি হিসেবেই। কিন্তু তাঁর চিঠিতে আমরা পাই এক অন্য সুকান্তকে। তারুণ্যের স্বভাবত অস্থিরতায় উচ্ছল, রোম্যান্টিক, মায়াময় এক যুবককে দেখা যায় সেই চিঠিতে।
কাকলি গানের বাড়ি: পর্ব ১৫

শহরতলি পাড়ার সব পুরনো বাড়িই ভেঙে গিয়ে বহুতল উঠছে। সেখানেই বসবাস এ পাড়ার বয়স্ক মানুষদের। তারই মধ্যে কৌতূহল দানা বাঁধে চঞ্চলচন্দ্র চন্দ্রকে নিয়ে। তিনি পাড়ার কেউকেটা নীলমাধব পালোধীকে মোটে পাত্তা দেন না। কেন? অমর মিত্রের ধারাবাহিক উপন্যাস ‘কাকলি গানের বাড়ি’র আজ পর্ব ১৫।
কালোত্তীর্ণ যে সম্পর্ক… রবি ও নতুন বৌঠান

কাদম্বরী দেবী ও রবীন্দ্রনাথের সম্পর্ক বহুচর্চিত, বহু আলোচিত। তার স্বরূপটি অনুধাবন করা বোধকরি কিঞ্চিৎ দুরূহ। তবে প্রেরণা আর স্রষ্টার এই সম্পর্ক যে চিরন্তন তাতে কোনও সন্দেহ নেই। লিখছেন পীতম সেনগুপ্ত।
কবির অনুজপ্রতিম বিশ্বস্ত সহচর

রাশিবিজ্ঞানী প্রশান্তচন্দ্র মহলানবিশের সঙ্গে এক প্রত্যক্ষ স্নেহসম্পর্ক ছিল রবীন্দ্রনাথের। আর রাশিবিজ্ঞান ছাড়াও প্রশান্তচন্দ্রের ধ্যানজ্ঞান ছিল কবির গ্রন্থপঞ্জি, বর্ষপঞ্জি তৈরি করা। একনিষ্ঠ রবীন্দ্রচর্চায় নিজেকে নিয়োজিত করেছিলেন তিনি। কবির স্নেহও পেয়েছিলেন অকুণ্ঠ। লিখছেন পীতম সেনগুপ্ত।