কারাগৃহ ও স্বাধীনতা: অরবিন্দ ঘোষ

আধুনিক যুগে আমরা নূতন সময়ের সন্ধিস্থলে উপস্থিত। মানুষ বরাবরই তাঁহার গন্তব্যস্থানে অগ্রসর হইতেছেন, সময়ে সময়ে সমতল ভূমি ত্যাগ করিয়া উচ্চে আরোহণ করিতে হয়, এবং সেইরূপ আরোহণ সময়ে রাজ্যে সমাজে ধর্ম্মে জ্ঞানে বিপ্লব হয়। … ১৫ অগস্টে অরবিন্দ ঘোষের লেখা।
দিনের পরে দিন: আমার দ্যাশের বাড়ি

আমার কোনও দেশের বাড়ি নেই। আমার অস্তিত্ব জুড়ে যে ‘দ্যাশের বাড়ি’র ছবি, সেটা বলতে গেলে সম্পূর্ণভাবে আমার কল্পনাপ্রসূত। সেই ছোটবেলা থেকে শোনা আমার বাবা, মা, দাদু ঠাকুমার স্মৃতিচারণে, আমার কল্পনায় গড়া আমার ‘দ্যাশের বাড়ি’। আমার সেই ‘দ্যাশের বাড়ি’ আক্ষরিক অর্থে একদিন ছিল, এখন নেই। সেই যে ১৯৪৭ সালে উপমহাদেশের ভূগোল নিয়ে আমাদের রাজনৈতিক নেতারা খেলা […]
ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে লড়বার জন্য ছেড়ে ছিলেন সুখের ঘর-সংসার, স্বামী। মনে রাখেনি ইতিহাস!

অরুণা আসফ আলি, লক্ষ্মী সেহগাল, সুচেতা কৃপালিনী, তারারানি শ্রীবাস্তব, কনকলতা বড়ুয়া সহ আরও অসংখ্য মহিলা স্বাধীনতাসংগ্রামীদের কথা আমরা মনে রাখিনি। কিন্তু সত্যি সত্যি এঁরা ছাড়া কি সম্ভব ছিল দেশের স্বাধীনতা? তাঁরাও একই ভাবে পুরুষের পাশাপাশি ব্রিটিশ রাজশক্তির বিরুদ্ধে অস্ত্র তুলে নিয়েছিলেন, গুলিবিদ্ধ হয়েছেন, মিছিলে হেঁটেছেন, নারকীয় যন্ত্রণা ভোগ করেছেন, কারাবরণ করেছেন, জীবন দিয়েছেন দেশের জন্য, […]