গহীন কালাহান্ডিতে

শীতের বেলা তখনও পড়েনি, কিন্তু পাতার ছায়ায় ম্লান হয়ে গেছে আকাশের আলো। জনহীন শূন্যতা আর নিবিড় বনগন্ধ। পথ কখনও সরু, আবার কখনও দু’পাশে দু’হাত মেলেছে। কালাহান্ডি বেড়ানোর কথা মন্দার মুখোপাধ্যায়ের কলমে।
ম্যানগ্রোভে তখন ম্যাজিক

আশঙ্কা তো ছিলই। ভারতবর্ষের আমাজন। শুনেছিলাম কুমির নাকি এখানে পায়ে পায়ে ঘোরে। গাছের ডালে জড়িয়ে থাকে বিষাক্ত সাপ। কিন্তু ওই লোভ! ম্যানগ্রোভ জঙ্গলের অন্দরে ঢুকে পড়ার লোভ সামলাতে পারলেন না সন্দীপন সরকার।
পেঞ্চ অরণ্যের সফরনামা

মধ্যপ্রদেশের সীমানা ছাড়িয়ে পেঞ্চ ন্যাশনাল পার্কের যে অংশটুকু মহারাষ্ট্রে ঢুকে পড়েছে, আমাদের বিচরণ শুধু সেই গণ্ডিটুকুর মধ্যেই। পেঞ্চ অরণ্যে ঘুরে বেড়ানোর অভিজ্ঞতা শোনালেন শ্রেয়সী লাহিড়ী।
ঝলসে মরতে চাই না, জঙ্গল চাই

সম্বলপুর সংলগ্ন এলাকায় গাছকাটা প্রথমে সম্পন্ন হয়। সরকারি বিবৃতিতে বলা হয় মাত্র ১৭,০০০ গাছ কাটা হয়েছে। স্থানীয় পরিবেশ কর্মী ও অধিবাসীরা সে কথা মানেননি। তারপর? লিখছেন জয়া মিত্র।
বনের প্রেমে, বন্যের সাহচর্যে…

শখের অরণ্যপ্রেম নয়। অরণ্যকে আপন করে চেনা, তার নাড়ীনক্ষত্র জানা, বন্যপ্রাণের মূক ভাষার স্বরূপ বোঝা, এ শহুরে লোকের কম্ম নয়। এমনই কয়েকজন মানুষের কথা লিখলেন গৌতম সরকার।
কেন তিনি প্রকৃতিপ্রেমিক

আধুনিক যুগের চেতনা যেখানে আরও মৃত ও মুর্ছিত হয়ে মুক্তি খোঁজে পণ্যের মধ্যে, আরও তলিয়ে যেতে যেতে, সেখানে বিভূতিভূষণের প্রকৃতিচিন্তা কি কোনও পথ দেখায় সাধারণ মানুষকে, ভাসিয়ে রাখতে পারে ডুবতে না দিয়ে? প্রশ্ন তুললেন তৃণাঙ্কুর বন্দ্যোপাধ্যায়।
দাও ফিরে সে অরণ্য

ক্লোরোফিল কণা ধারণকারী রাঁধুনী সবুজ ব্যাকটেরিয়া এবং তাদের কত্তাবাবু ইউক্যারিয়ট কোষের সমন্বয়েই তৈরি হয় ভবিষ্যতের উদ্ভিদ কোষ। প্রাণী কোষ তৈরি হয়েছে এর অনেক অনেক পরে।
লোকালয়ে দক্ষিণ রায়

জানা গেল ঘণ্টাখানেক আগেই নাকি পিছনদিকের খাল সাঁতরে তিনি ঢুকেছিলেন গ্রামে। ওদিকটায় এখনও জাল লাগানোর কাজ শুরু হয়নি। লোকজন বেজায় হল্লাহাটি শুরু করেছে। দক্ষিণ রায়ের কথা লিখছেন সুপ্রিয় চৌধুরী।