মিশরের মিষ্টিমুখ বাসবুসা

শ্রুতি গঙ্গোপাধ্যায়ের লেখা – ছোট্ট পাবলিক বাসে চেপে বেরলাম প্যাপিরাস কিনতে, ঠেলাওলার কাছে কুশারী খেতে, আর বাসবুসা মিষ্টান্ন ভাণ্ডারের খোঁজ করতে।
সবুজ ট্রেন ও প্রীতিলতার ইচামুড়া

ছোট্ট মেয়েটি তাকিয়ে দেখত শেয়ালদা স্টেশনে এসে দাঁড়াল এক গাঢ় সবুজ ট্রেন। তার থেকে হাসিমুখে নেমে আসত একরাশ ভাল ভাল খাবারের গন্ধ।
রুটি

নরেনবাবু আচমকা হয়ে গিয়েছেন বিখ্যাত! সৌজন্যে পাড়ার দোকানের রুটি। কী করে?
বাজ্গা বেগমের অলৌকিক রুমাল

শামী কাবাব, বটি কাবাব, রেশমি কাবাব, গলৌটি কাবাব, সঙ্গে পাতলা চাকতি করে কাটা শসা, টোমাটো, পেঁয়াজের সালাড থাকত – নরম আটার রুটিও। একটি কাবাবের সঙ্গে আরেকটির তফাৎও মজা করে বুঝিয়ে দিতেন।
আইঢাই: হেঁশেল পোশাক

পরনের কাপড়ের খুঁটেই গলা মুখের ঘাম মোছা, বাচ্চাদের ভিজে মুখ বা হাতের তেলো মুছিয়ে দেওয়া এবং অভিমানে লুকিয়ে চোখ মোছাও। কড়ার তরকারিতে হাত ধোওয়া জল দিয়ে সে হাতও নিজের আঁচলেই মুছতেন। ডান হাতের পাঁচ আঙুলের কাজ সারা মানেই, পরনের কাপড়ে হাতখানি ডলে নেওয়া। হেঁশেলের পোশাক নিয়ে কলম ধরলেন মন্দার মুখোপাধ্য়ায়।
গুপী-বাঘার খাওয়াদাওয়া

বিশ্ববরেণ্য পরিচালকের বিশ্বখ্যাত সিনেমা গুপী গাইন বাঘা বাইন। সে ছবিতে বহু খাওয়াদাওয়ার দৃশ্য রয়েছে। ছবি দেখার সময় আলাদা করে খেয়াল না হলেও প্রতিটি দৃশ্য থেকেই ফুটে ওঠে চরিত্রদের মেজাজ, ছবির ভাষা। লিখলেন রজতেন্দ্র মুখোপাধ্যায়।
রুম সার্ভিস

সিনেমায় উপন্যাসে হোটেলের নেপথ্য কাহিনি অনেকবারই পড়া হয়েছে। কিন্তু সত্যিকারের হোটেলে ঘরে ঘরে খাবার পৌঁছে দেবার অন্দরের কাণ্ডকারখানা ঠিক কেমন? নিজের অভিজ্ঞতা কলমে ফোটালেন পিনাকী ভট্টাচার্য।
আসছে বছর আবার হবে!

মা দুগগা জলে পড়লেন আর বাড়িতে বাড়িতে শুরু হয়ে গেল পেন্নাম আর কোলাকুলির ঘটা। সঙ্গে রকমারি সুখাদ্যের অনুষঙ্গ। নিমকি, গজা, এলোঝেলো, নারকোল নাড়ু, সিদ্ধির শরবত আরও কত কী! বিজয়ার থালার স্মৃতি রোমন্থন করলেন ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়।