চর্ব্যচূষ্যলেহ্যপেয়: পর্ব ১- লপসি ও লপ্সিকার জন্য বিপ্লব

জেলের লপসির মতোই অনেক সময় চেহারা নেয় কাঙালি-ভোজনের খিচুড়ি। তাতে চাল-ডাল প্রায় নেই, যা আছে তা হলুদ গোলা লবণাক্ত জল। … কারাগারের খাদ্যাখাদ্য নিয়ে এই পর্বের লেখা লিখছেন বিশ্বজিৎ রায়।
প্রাচীন বাঙালির খাদ্যাভ্যাস

নীহাররঞ্জন রায় তাঁর ‘বাঙালির ইতিহাস’ গ্রন্থে প্রাচীন বাঙালির খাদ্যাভ্যাস প্রসঙ্গে লিখেছেন যে ধান যেহেতু এদেশের প্রথম ও প্রধান উৎপন্ন বস্তু, কাজেই সে দেশের প্রধান খাদ্য যে ভাত হবে তাতে আশ্চর্য হবার কিছু নেই। … লিখছেন আলপনা ঘোষ।
আহারেণু: শেষ পর্ব- দম পুখত আর চেট্টিনাড

দক্ষিণী আমিষের কথা মাথায় এলেই মনে পড়ে যায় হায়দ্রাবাদের মশলাদার ‘দম কা গোস্ত’ আর কেরল বা তামিলনাড়ুর ঝালঝাল, টকটক, ভুরভুরে কারিপাতার সুগন্ধে আমোদিত ‘চেট্টিনাড’ স্টাইলে আমিষের কথা। দক্ষিণের রান্নাঘর ঘুরে আহারেণুর শেষ পর্ব। ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়ের কলমে।
আহারেণু: পর্ব ১৭- রাজকীয় রেজ়ালা

রেজালা শব্দটি এসেছে ‘রাজিল’ থেকে, যার অর্থ নিম্নবিত্ত। এর উৎস উর্দু ‘রাজেলা’ থেকে। মোগল আমলে কর্মচারি পর্যায়ের লোকেদের অত্যন্ত পছন্দের খাবার ছিল মাংসের এই পদ যাকে তারা বলত ‘রাজিলা’। রেজালার ইতিহাস ঘাঁটলেন ইন্দিরা মুখোপাধ্য়ায়।
আহারেণু: পর্ব ১৬- পরোটার পাঁচকাহন

পরোটা কী এবং কেন, কোথায় তার আদি নিবাস এবং কেনই বা তার এত জনপ্রিয়তা, এই নিয়ে আলোড়ন বহুকালের। নানারকম পরোটা ও তার আদি উৎস খুঁজে দেখলেন ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়।
শীতশেষের রসনাবিলাস

শীত শেষ হয়ে আসছে। গরমের উফ আফ-এ ঢুকে পড়ার আগে শেষবারের মতো বাঙালির রান্নাঘর আষ্টেপৃষ্ঠে মেখে নিচ্ছে হিমের পরশ। যেতে বসা শীতের সবজি আর আসন্ন বসন্তের ফুল দিয়ে থালা সাজালেন শ্রুতি গঙ্গোপাধ্যায়।
আহারেণু: পর্ব ১৫- দক্ষিণী আমিষ

দক্ষিণী খাবার মানেই কি ইডলি দোসা বড়া? মোটেই না! চিংড়ি, কাঁকড়া, মুরগি, মটন নিয়ে দক্ষিণী আমিষের প্ল্য়াটারও কিন্তু দারুণ আকর্ষণীয়, মশলাদার, রগরগে। লিখছেন ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়।
চুপচাপ মগজের চপ!

একশো বছর আগে, ১৯২০ সালে শ্রী সুশীল রায় যতীন্দ্রমোহন এভিনিউয়ে খোলেন ” মিত্র ক্যাফে”। সেই একশো বছরের পুরনো দোকানের অনন্য মেনু ‘ব্রেইন চপ’! লিখছেন শ্রুতি গঙ্গোপাধ্যায়।