তুর্কি কফি, বাকলাভা আর কাবাবের কিসসা

ইস্তানবুলের অলিগলিতে তুর্কি কফি আর কাবাবের গন্ধ মেখে ঘুরে বেড়ালেন মৌ ভট্টাচার্য।
ঝাঁঝ দিয়ে যায় ইলিশ চেনা

ইলিশ! বাঙালির বর্ষায় ছাতি আর বর্ষাতি বাদ দিলে হাতে থাকে এই এক রুপোলি শস্যের মায়া। তাই নিয়ে দুই বাংলার স্বপ্নস্বাদের বেত্তান্ত বুনলেন দামু মুখুজ্জে।
কিন্তু সবার চাইতে ভালো, দুধ-রুটি আর একটু গুড়!

সাড়ে চুয়াত্তরে ভানুর সেই অমোঘ উক্তি মনে পড়ে? বোর্ডিংয়ের যা চা, তিত্যাঅ্যা! সেই একই কথা বোধহয় তামাম ভারতের হোস্টেলবাসীর ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। হোস্টেলে দারুণ খাবার দেয়, এমন কথা বললে ঘুড়ায়ও হাসব। সেই রকমারি অখাদ্য-সুখাদ্যের ফিরিস্তি দিলেন ডাঃ অন্বেষা সেনগুপ্ত।
আইঢাই: বাপের বাড়ি

গিন্নি যাবেন বাপের বাড়ি, সঙ্গে যাবে কে? ছেলেমেয়েরা তো বটেই, তার সঙ্গে ভাইপো ভাইঝি ভাগ্না ভাগ্নির দল ভিড় করে। কর্তার মুখে মেধ জমে। নতুন বৌমার ঘোমটার আড়ালে এক ফালি হাসি ফুটে উঠেই মিলিয়ে যায়! বাঙালিনীর বাপের বাড়ির বেত্তান্ত ব্যাখ্যানে মন্দার মুখোপাধ্যায়।
বাঙালির আচার-বিলাস তাহলে কি ডাইনোসর হবে?

ফ্ল্যাটবাড়ির শেষ পাতে হয় আচার থাকে না, নয়তো আচার আসে হরেক মেলার স্টল থেকে, বা বিভিন্ন স্টোরে বিক্রি হওয়া বোতল থেকে। শহরে ওসবের চাহিদা বেশি। কারণ ছাদের রোদে পা মেলে দিয়ে কুটনো কুটে মশলা পিষে আচার জারানো এখন লুপ্তপ্রায়। বাঙালির আচারবিলাসের সন্ধানে মণিমেখলা মাইতি। …
সংস্কৃত কর্চরিকা থেকেই কচুরি নাম এসেছে

কেউ বাটি ভর্তি করে মুড়কি দিলেন, কেউ নারকেলের নাড়ু আবার কেউ সদ্য ভাজা মুড়ি আর কুচনো নারকেল বা ঝোলা গুড়। সে আপ্যায়ন ভোলার নয়।
আইঢাই: সর-পর

‘সম’ বোধটা সংসারে প্রায় থাকেই না। তাই গিন্নিদের হাতের মোক্ষম অস্ত্র ছিল সর-পর। অর্থাৎ কিনা ভালোবাসা কিংবা টাকাপয়সা অনুযায়ী এক অদৃশ্য অলিখিত পক্ষপাত। তাই নিয়েই মন্দার মুখোপাধ্যায়ের এ বারের হেঁশেলিয়ানা!…
জীবন লেবু উপহার দিলে আপনি বানান লেমন টার্ট!

আসলে বাড়িতে একটা গন্ধরাজ লেবু গাছ আছে। অতএব জীবনে বাই ডিফল্ট লেবুর ছড়াছড়ি এবং আশাবাদী হয়েই বলি, ভিটামিন সি যতটাই শরীরে নেওয়া যায়, ততটাই ভালো। তাই জীবন যখন শুকায়ে যায়, দাও ঢেলে লেবুর রস আর বানিয়ে ফেল লেমন টার্ট!