আহারেণু: পর্ব ১০ – আনন্দনাড়ু

Anandanaru

যে কোনও শুভকাজে যে মিষ্টি প্রায় অপরিহার্য, তার নাম আনন্দনাড়ু। সাধারণত এদেশীয় বাড়িতেই আনন্দনাড়ুর চল বেশি, তবে পরিবারভেদে রীতির রকমফের তো আছেই। আনন্দনাড়ুর স্বাদকাহন ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়ের কলমে।

যমুনাদি-রাধাদি ও আলুপটলের ২৩ দিন

Two women in Kitchen

বড়মার হেঁসেলে ছিল যমুনাদি আর রাধাদির মৌরসিপাট্টা। তাঁরাই সামলাতেন উনুন আর সকলের খাওয়াদাওয়ার পাট। বড়মা বৈধব্যযাপন করে রোজকার রান্নাবাড়ার দিকে খুব একটা মন দিতেন না। কিন্তু একদিন তাল কাটল… লিখছেন গোপা দত্ত ভৌমিক।

বাণীমাসিমার পৌষপার্বণ

Poush Parban in Bengali Household

মকরসংক্রান্তির দিন পিঠে খাওয়ার রেওয়াজ বাঙালি বাড়ির এক বিশিষ্ট খাদ্যাভাস। সদ্য ওঠা নতুন গুড় দিয়ে নানা রকম পিঠে আর পায়েসের সুঘ্রাণ শীতের শুরুতে মাতিয়ে তোলে বাঙালিকে। তেমনই এক পৌষ পার্বণের গল্প গোপা দত্ত ভৌমিকের কলমে।

বামুনবাড়ির পুজোর ভোগ

Lakshmi Puja and Prasad

সেকালে লক্ষ্মীপুজোয় সব বাড়িতে অন্নভোগ দেবার চল ছিল না। সে খালি বামুনবাড়িতেই হত। আর সেই পেসাদ পেতে পাড়ার কুঁচোকাঁচারা জড়ো হত পাড়ার ব্রাহ্মণ বাড়িটির উঠোনে। স্মৃতিচারণে গোপা দত্ত ভৌমিক।

রথের রসনাতুষ্টি

Food for Rathayatra

রথ মানেই প্রসাদ। রথ মানেই পথচলতি খুচরো প্রণামী আর হাত পেতে নেওয়া বাতাসা-নকুলদানা-গুঁজিয়া। রথের মেলার খাজা, জিলিপি, পাঁপড়ভাজা। রথের খাবারের ফিরিস্তি দিলেন শ্রুতি গঙ্গোপাধ্যায়।

রাজার জামাই!

Bengali Ritual Jamai shoshthi

যতই মনে-প্রাণে-গ্য়াজেটে-কমোডে আধুনিক হোক বাঙালি, জামাই ষষ্ঠীর দিনটিতে এসে খানিক সাবেক হতে তাদের চিত্ত উচাটন হয়। শাশুড়ির হাতের পাখার বাতাস আর পাকা আমের সুবাস ছাড়া জামাই ষষ্ঠী কাটে কেমনে? শোভাবাজার রাজবাড়ির জামাইষষ্ঠী নিয়ে লিখলেন প্রবীণা সদস্য নন্দিনী দেব বউরানি।

আহারেণু: পর্ব ২ – বাঙালির অম্বলরসনা

bengali-aamer-chatni-mango

গ্রীষ্ম হোক বা শীত, ব্যাপারবাড়ি হোক বা ঘরোয়া মজলিশ, ভাতের শেষপাতে অম্বল বা চাটনির কদর বাঙালি রসনায় অতি আদরণীয়। ইতিহাস ঘাঁটলেও তার নানা অনুষঙ্গ চোখে পড়ে। অ্যান্টাসিড ছাড়াই অম্বলের গল্প শোনাচ্ছেন ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়।

পটনার শীতসন্ধ্যে ও আন্টিজির রসুই

Auntyji and Roti

বাঙালি খাদ্যাভ্যাসে অভ্যস্ত ছোট্ট মেয়েটি এক অনন্য়তার স্বাদ পেয়েছিল তার বিহারি আন্টিজির রসুইঘরে। এতবছর পরেও সেই গরম রুটির সুঘ্রাণ এতটুকু আবছা হয়নি। লিখছেন গোপা দত্ত ভৌমিক।