শৈশবের শীতস্মৃতি

শীতকালের মিষ্টি মেদুরতায় শৈশবের শীত ফিরে দেখতে চাইলেন বর্ষীয়ান লেখিকা আলপনা ঘোষ। শীতের ছুটি মানেই চিত্তরঞ্জন রেলশহরের ডাক, কাকার বাড়িতে দাদু ঠাকুমার আদর, শীতের পিঠে-পায়েস-লুচি-কচুরি, সবই ফের চেখে দেখলেন তিনি।
শীতশেষের রসনাবিলাস

শীত শেষ হয়ে আসছে। গরমের উফ আফ-এ ঢুকে পড়ার আগে শেষবারের মতো বাঙালির রান্নাঘর আষ্টেপৃষ্ঠে মেখে নিচ্ছে হিমের পরশ। যেতে বসা শীতের সবজি আর আসন্ন বসন্তের ফুল দিয়ে থালা সাজালেন শ্রুতি গঙ্গোপাধ্যায়।
কচুরি থেকে ফাউলকারি! ভোজনরসিক স্বামীজি

খেতে ভালোবাসতেন স্বামী বিবেকানন্দ। সে কচুরিই হোক বা ফাউলকারি। ভালোবাসতেন খাওয়াতেও।
আহারেণু: পর্ব ১৪- তন্দুরির অন্দরকথা

কাঁচা মুরগির মাংস ছাল ছাড়িয়ে নুন, টক দই ও তন্দুরি মশলায় ম্যারিনেট করে গোলমরিচ, লাল লঙ্কার গুঁড়ো, কাশ্মীরি লংকার গুঁড়ো এবং হলুদ বা তিখা পেস্ট দেওয়া হয়। ম্যারিনেশন বেশি হলে মাংস বেশি নরম হবে। তন্দুরি চিকেন নিয়ে লিখলেন ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়।
বড়দিনে বেবিংকা!

দেখতে ওপর থেকে আহামরি কিছুই না। ধার থেকে দেখলে অনেকগুলো স্তর। জাস্ট চামচ দিয়ে কেটে একটু মুখে দিয়েছি, দিদি মুচকি হেসে জিজ্ঞেস করে গেল.. “কী রকম?” বড়দিনের মজার কেক বেবিংকা নিয়ে লিখছেন শ্রুতি গঙ্গোপাধ্যায়।
মফসসলের বিয়েবাড়ির খাওয়াদাওয়া

বিয়েতে শাড়ি-গয়নার জৌলুস তেমন না থাকলেও খাওয়া-দাওয়ার ক্ষেত্রে আন্তরিকতার কোনও অভাব হত না। সীমিত সামর্থ্যের মধ্যেও থাকত ভরপুর বাঙালিয়ানা। লিখছেন মণিমেখলা মাইতি।
ছটে ঝটপট ঠেকুয়া!

আজ ছটপুজো। দুদিন ব্যপী সূর্যদেবের অর্চনা করবেন ভারতের এক বিরাট অংশের মানুষ। আর প্রসাদ হিসেবে ঘরে ঘরে তৈরি হবে ঠেকুয়া। ছট উপলক্ষে ঠেকুয়া বানাতে বসলেন শ্রুতি গঙ্গোপাধ্যায়।
মামলেট ভাজা ডিমওলা আর সেই মেয়েটি

গত শতাব্দীর সত্তরের দশক পর্যন্ত উত্তর কলকাতার বিভিন্ন অঞ্চলে সন্ধ্যে থেকে ল্যাম্পপোস্টের নীচে ওমলেট গরম গরম ভেজে দেবার জন্য ডিমওলারা সরঞ্জাম গুছিয়ে বসত। মামলেট ভাজার জন্য। লিখছেন গোপা দত্ত ভৌমিক।