ছটে ঝটপট ঠেকুয়া!

আজ ছটপুজো। দুদিন ব্যপী সূর্যদেবের অর্চনা করবেন ভারতের এক বিরাট অংশের মানুষ। আর প্রসাদ হিসেবে ঘরে ঘরে তৈরি হবে ঠেকুয়া। ছট উপলক্ষে ঠেকুয়া বানাতে বসলেন শ্রুতি গঙ্গোপাধ্যায়।
মামলেট ভাজা ডিমওলা আর সেই মেয়েটি

গত শতাব্দীর সত্তরের দশক পর্যন্ত উত্তর কলকাতার বিভিন্ন অঞ্চলে সন্ধ্যে থেকে ল্যাম্পপোস্টের নীচে ওমলেট গরম গরম ভেজে দেবার জন্য ডিমওলারা সরঞ্জাম গুছিয়ে বসত। মামলেট ভাজার জন্য। লিখছেন গোপা দত্ত ভৌমিক।
একের মধ্যে এক সহস্র…

ভূমধ্যসাগরকে কেন্দ্র করে যে একাধিক প্রাচীন সভ্যতার উন্মেষ হয়েছিল, তারা একে অপরের পড়শি হলেও বৈশিষ্ট্যে ছিল স্বতন্ত্র। তথাপি এক বিনিসুতোয় গাঁথা ছিল এই সমস্ত প্রতিবেশী সভ্যতাগুলি। তা হল: খাবার বা খাদ্যাভ্যাস। লিখছেন ড. রূপক বর্ধন রায়।
যমুনাদি-রাধাদি ও আলুপটলের ২৩ দিন

বড়মার হেঁসেলে ছিল যমুনাদি আর রাধাদির মৌরসিপাট্টা। তাঁরাই সামলাতেন উনুন আর সকলের খাওয়াদাওয়ার পাট। বড়মা বৈধব্যযাপন করে রোজকার রান্নাবাড়ার দিকে খুব একটা মন দিতেন না। কিন্তু একদিন তাল কাটল… লিখছেন গোপা দত্ত ভৌমিক।
বাণীমাসিমার পৌষপার্বণ

মকরসংক্রান্তির দিন পিঠে খাওয়ার রেওয়াজ বাঙালি বাড়ির এক বিশিষ্ট খাদ্যাভাস। সদ্য ওঠা নতুন গুড় দিয়ে নানা রকম পিঠে আর পায়েসের সুঘ্রাণ শীতের শুরুতে মাতিয়ে তোলে বাঙালিকে। তেমনই এক পৌষ পার্বণের গল্প গোপা দত্ত ভৌমিকের কলমে।
আহারেণু: পর্ব ৬- পাতুরিপ্রীতির স্বাদকাহন

পাতুরি বললেই বাঙালির জিভ জলে ভরে আসে। নাকে ঝাঁঝালো সুবাস আসে সর্ষেবাটা কাঁচালঙ্কা আর সর্ষের তেলের। কিন্তু পাতুরির মাছেরও যেমন রকমফের হয়, তেমনি রাজ্যভেদে নামও যায় পালটে। লিখছেন ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়।
আহারেণু: পর্ব ৫- পাওভাজির খোঁজে

পাওভাজি বললেই মনে পড়ে যায় থালায় সাজানো অনেকটা ঘুগনির সঙ্গে মাখনে সেঁকা মুচমুচে বান রুটির কথা। আর অনুষঙ্গে আসে মুম্বই। জুহু, চৌপাট্টি, দাদারের রাস্তায় রাস্তায় পাওভাজির বাড়বাড়ন্ত। লিখছেন ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়।
বামুনবাড়ির পুজোর ভোগ

সেকালে লক্ষ্মীপুজোয় সব বাড়িতে অন্নভোগ দেবার চল ছিল না। সে খালি বামুনবাড়িতেই হত। আর সেই পেসাদ পেতে পাড়ার কুঁচোকাঁচারা জড়ো হত পাড়ার ব্রাহ্মণ বাড়িটির উঠোনে। স্মৃতিচারণে গোপা দত্ত ভৌমিক।