৮০ বছরে অসিত বসু: দ্য লাস্ট অফ দ্য মোহিকান

মঞ্চ, যাত্রা, চলচ্চিত্র, টেলিভিশন, তথ্যচিত্রসহ অভিনয় শিল্পের নানা শাখায় জীবন জুড়ে বিচরণ করেছেন তিনি এবং এখনও সেই যাপনই করে চলেছেন। এই বিশাল কর্মকাণ্ডকে কোনও একটা ৩০ কিম্বা ৬০ মিনিটের তথ্যচিত্রের পরিসরে ধরে ফেলা অসম্ভব, কিন্তু পরিচালক এবং কলাকুশলীদের আন্তরিক প্রচেষ্টায় অসিত বসুর দীর্ঘ শিল্পজীবন যাপনের একটা অনবদ্য নির্যাস ভবিষ্যতের জন্য সংরক্ষিত হয়ে থাকল।
সম্রাট নন, ঈশ্বর

ব্রাজিলে পর্তুগিজরা এসেছিল যখন, সঙ্গে করে নিয়ে এসেছিল আফ্রিকান ক্রীতদাসদের। প্রবল শক্তির সমাহার সেই ক্রীতদাসদের মধ্যে স্বাধীনতার বর্জ্র নির্ঘোষ ছিল। বহু জনই পালিয়ে গিয়েছিলেন জঙ্গলে। তাঁদের জিনগা বলা হত, ক্যাপোয়েরা ছিল তাঁদের লড়াইয়ের ফর্ম। মার্শাল আর্ট আর নৃত্য— দুইয়ের এক অলোকসামান্য যুগলবন্দি। সেই কৌশল চলে এসেছে ফুটবলে। দৃষ্টিনন্দন সেই স্টাইল। যা আফ্রিকার বীজ থেকে উত্থিত পেলের ভিতরেই ছিল।
…লিখলেন নীলার্ণব চক্রবর্তী
এমন সভা কলকাতা আগে দেখেনি

শিকাগো থেকে বিশ্বজয় করে ফেরার পর স্বামী বিবেকানন্দের নাগরিক সংবর্ধনা হয়েছিল শোভাবাজার রাজবাড়িতে।
ও দাদা, বলি আর কতক্ষণ? (রম্যরচনা)

জীবন শুরু হয়েছিল ভারতীয় ব্যবস্থায় উবু হয়ে বসে প্রকৃতির ডাকে সাড়া দেওয়ার অভ্যাসে। কিন্তু জীবনের উপান্তে পৌঁছে যে বিলিতি বিনা গতি নাই! হাঁটুর জোর কমেছে, উদর স্ফীত হয়েছে… সমস্যা অনেক। তাহলে উপায়?
অলীক শহর আর ফুটপাথের কৃষ্ণ

একটা শহরের শরীরে অনেকগুলো টুকরো শহর লুকিয়ে থাকে। বাহ্যত চোখে পড়ে না তাদের। এমনকি মুখোমুখি দেখা হলেও ঠিক মতো ঠাহর হয় না যেন। কিন্তু তারা থাকে, থেকে যায়। উড়ালপুল, শপিং মল, কফি শপের তলায় যে অন্তঃসলিলা কলকাতা বয়ে যায়, সেখানে নামলে মাঝেমধ্যে দেখা হয়ে যায় ভিন শহরের বাসিন্দাদের সঙ্গে। ধরা যাক মিস্টার গাঙ্গুলির কথা। যাদবপুর […]