চুল দিয়ে যায় চেনা!

নামিবিয়ার হিম্বা উপজাতি। তাদের চুলের সাজ, রূপটান দেখার মতো। এবং এই কেশসজ্জাই তাদের পরিচয়। আশ্চর্য রূপবৈচিত্রের ঐতিহ্য নিয়ে লিখলেন যূথিকা আচার্য।
ঠোঁটকাটাদের সাজকাহন

মুর্সিরা থাকে ইথিওপিয়ার দক্ষিণ ওমো উপত্যকার বনে-জঙ্গলে। এই দক্ষিণ ওমো উপত্যকায় কয়েকদিন এসে থাকলে মুর্সি, বানা, হামার, কারো, দসানচ এমন নানা আদিবাসীদের দেখা পাবেন। দেখা পাবেন বললে কম বলা হয়। দেখতে বাধ্য হবেন খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে। এমনই তাদের ফ্যাশনের বাহার… লিখছেন রেশমী পাল।
কে কার অলংকার

আজ্ঞে না। গহনা নারীর ভূষণ এ কথা আজকের যুগে তো অন্তত আর খাটে না। পুরুষও একালে সমানতালে গলায়, কানে, হাতে, বাজুতে গহনা পরে আনন্দ পান। কিন্তু তার সূত্রপাত মোটেই আধুনিক যুগে নয়। কবে? লিখলেন যূথিকা আচার্য।
রবি-নায়িকাদের সাদামাটা সাজকথা

কবিতায় রবীন্দ্রনাথ অলঙ্কার যতই পছন্দ করুন না কেন, তাঁর উপন্যাসের নায়িকারা কিন্তু বরাবরই দেখা দিয়েছে সাদামাটা সাজে। তাঁতের শাড়ি, টিপ আর সামান্য আভরণেই ফুটে বেরিয়েছে তাদের ঔজ্জ্বল্য। রবিবাবুর সাজকথা ফিরে দেখলেন আলপনা ঘোষ।…
শীতের উ-‘স্নো’ কথা

বাতাসে হিমহিম শিরশিরানি মানেই ড্রেসিং টেবিলে স্নো-পমেটম-ক্রিমের শিশি। আদি বাঙালির শীতের সাজ-কথার গপ্পো সাজাতে এই এক লাইনই যথেষ্ট। মা-কাকিমার আটপৌরে সাজ থেকে ফিলিম-তারকার অনস্ক্রিন ঝকঝকানি – অন্দরের গোপনকথাটি কিন্তু সেই স্নো! স্নো-এর নানা গল্প এ সপ্তাহের মলাট-কাহিনিতে। আজ লিখছেন পল্লবী বন্দ্যোপাধ্যায়।