অভাবের নবাব

প্রিয় শব্দ কিংবা লাইন তো থাকবে বইয়ের পাতায়। প্রতিবাদ গর্জে উঠতে পারে হাতে উঁচিয়ে রাখা প্ল্যাকার্ডে। সব ছেড়ে তা টিশার্টে কেন? বাংলা গ্রাফিক টিশার্টের দুনিয়ায় উঁকি দিলেন অম্লানকুসুম চক্রবর্তী।
চুল দিয়ে যায় চেনা!

নামিবিয়ার হিম্বা উপজাতি। তাদের চুলের সাজ, রূপটান দেখার মতো। এবং এই কেশসজ্জাই তাদের পরিচয়। আশ্চর্য রূপবৈচিত্রের ঐতিহ্য নিয়ে লিখলেন যূথিকা আচার্য।
হালফ্যাশানের হালহকিকত

ভারতীয় ফ্যাশানের ক্ষেত্র ক্রমবর্ধমান। ভারতীয় বংশোদ্ভুত এবং ভারতে বসবাসকারী ডিজ়াইনারদের পোশাক ক্রমশ তুমুল জনপ্রিয়তায় সাড়া ফেলছে আন্তর্জাতিক বাজারে, তারকাদের মধ্যেও। ঘুরেফিরে দেখলেন পল্লবী বন্দ্যোপাধ্যায়।
ঠোঁটকাটাদের সাজকাহন

মুর্সিরা থাকে ইথিওপিয়ার দক্ষিণ ওমো উপত্যকার বনে-জঙ্গলে। এই দক্ষিণ ওমো উপত্যকায় কয়েকদিন এসে থাকলে মুর্সি, বানা, হামার, কারো, দসানচ এমন নানা আদিবাসীদের দেখা পাবেন। দেখা পাবেন বললে কম বলা হয়। দেখতে বাধ্য হবেন খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে। এমনই তাদের ফ্যাশনের বাহার… লিখছেন রেশমী পাল।
ফ্যাশন অনলাইন, ফ্যাশন অন লাইভ!

করোনার ভয়ে দোকান বাজারে ঘুরে ঘুরে জুতোর শুকতলা খসানোর দিন অনেককাল বিগত। যুগ এখন লাইভ শপিংয়ের। লাইভ অর্থে, সোশ্যাল মিডিয়াতে লাইভ ভিডিও স্ট্রিম করে কেনাবেচা। এই নতুন ট্রেন্ড নিয়ে লিখলেন সিলভা সরকার।
কে কার অলংকার

আজ্ঞে না। গহনা নারীর ভূষণ এ কথা আজকের যুগে তো অন্তত আর খাটে না। পুরুষও একালে সমানতালে গলায়, কানে, হাতে, বাজুতে গহনা পরে আনন্দ পান। কিন্তু তার সূত্রপাত মোটেই আধুনিক যুগে নয়। কবে? লিখলেন যূথিকা আচার্য।
গল্প: ট্রায়াল রুম

রঞ্জাবতী আর বনি… নেশা এক। শপিং মল ঘুরে ঘুরে ম্যানিকিনের গায়ে পরানো জামা দেখে দেখে নিজের ওয়ার্ড্রোব ভরিয়ে ফেলা। পাগলের মতো কেনা, কেনা, কেনা। তারপর? পড়ুন দোলনচাঁপা দাশগুপ্তের গল্প।
বন্ধু রহো রহো সাথে (স্মৃতিচারণ)

শর্বরী দত্ত। বাংলার ফ্যাশন জগৎ থেকে আন্তর্জাতিক ফ্যাশন সার্কিটে তাঁর অনায়াস উত্থান। জীবনের শেষ লগ্নে এসে নতুন করে নিজের ব্র্যান্ড তৈরি করা এবং এগিয়ে চলা। এমন একজন কর্মঠ, পরিশ্রমী, চিরসৃজনশীল মানুষ যে আচমকাই সকলের অগোচরে হারিয়ে যাবেন মৃত্যুর অন্ধকারে, এ কথা কি কেউ ভাবতে পেরেছিল? স্মৃতির সরণি বেয়ে হাঁটলেন আলপনা ঘোষ। …