বেগন স্প্রে, ফিনাইল ও সামান্য কেরোসিন (শেষ পর্ব)

আমি সেই সুযোগে মুন্নিকে একটু সাইডে টেনে ভোরের ঘটনাটা ঠিক কী হয়েছিল জানতে চাইলাম। মুন্নি যা রিপোর্ট দিল, তা সংক্ষেপে এইরকম: মুন্নির বাবা সম্প্রতি ফ্রান্স বা ইটালি- কোনও একটা জায়গা থেকে খুব দামি ক্রকারির সেট নিয়ে এসেছিলেন। ঝামেলা এড়ানোর জন্য উনি স্ত্রী এবং বাবার মধ্যে জিনিসগুলোর একটা সন্তোষজনক বাঁটোয়ারাও করে দিয়েছিলেন। বলা বাহুল্য, তাতে কেউই […]
বেগন স্প্রে, ফিনাইল ও সামান্য কেরোসিন (পর্ব ২)

সুজাতা বউদির বাড়ি গিয়ে আমি প্রথম যাকে দেখে চমৎকৃত হই, সেই লোকটি ওর বর প্রদীপবাবু। আমি মনে মনে ওর নাম দিয়েছিলাম ‘মাটির প্রদীপ’। বিরাট শিক্ষিত মানুষ। বিদেশি ফার্মে বড় চাকরি করেন। কিন্তু সারাদিন বাড়িতে থাকলেও তাঁর গলার আওয়াজ শোনার জো নেই। সবসময় “দেখিতে না পাও ছায়ার মতো আছি না আছি” ভঙ্গি নিয়ে তিনি ঘুরে বেড়ান। […]
বেগন স্প্রে, ফিনাইল ও সামান্য কেরোসিন (পর্ব ১)

আমাদের কলেজের এক অপূর্ব সুন্দরী ছিল পরমিন্দর কাউর। পরমিন্দরের বাড়িতে যারা কখনও-সখনও যেতে পারত, তাদের মুখে শুনেছি তার দিদি, যে আমাদের কলেজে পড়ত না, রভিন্দর কাউর আরও সুন্দরী। কিন্তু সুন্দরী রবীন্দ্রনাথ দেখার কালচারাল শক সহ্য করতে পারব না বলে আমি আর ও রাস্তা মাড়াইনি। তাছাড়া গলিই এত মনোরম ছিল যে রাস্তার কথা সবসময় মনেও আসত […]