লিখতে লিখতে অথৈ দূর: পর্ব ২১– চক্রব্যূহ

Diary of a school Topper

উচ্চমাধ্যমিকে প্রথম স্থান, কাগজে কাগজে ছবি, সাক্ষাৎকার। প্রেসিডেন্সিতে ভর্তির ছাড়পত্র। বদলে গেল দুনিয়া। তবু পিতৃতন্ত্রের শেকল পায়ে জড়ানোই রইল। সেই কাহিনিই লিখেছেন অনিতা অগ্নিহোত্রী।

লিখতে লিখতে অথৈ দূর: পর্ব ২০– পরীক্ষা পারাবার

Examination and the related stress

মধ্যবিত্ত নিস্তরঙ্গ জীবনে দোলা লাগত ছেলেমেয়ের পরীক্ষা এলে। তার ওপর সন্তান যদি প্রথম স্থানের দাবিদার হয়, তাহলে তো কথাই নেই। সে এক অন্য দুনিয়া। সেই কাহিনিই শৈশবের মায়াকাজল দিয়ে এঁকেছেন অনিতা অগ্নিহোত্রী।

পরিষেবা সীমানার বাইরে

Illustration for cover story by Suvamoy Mitra

কলেজের সিনিয়র পার্থদা টুকতে গিয়ে ধরা পড়ল চোতা-সমেত। পার্থদা ইনভিজিলেটরের হাত থেকে চোতা ছিনিয়ে নিয়ে কচমচ করে চিবিয়ে গিলে নিয়ে ইনভিজিলেটরকে চ্যালেঞ্জ করেছিল- “প্রমাণ করুন আমি টুকেছি!”

টুক-টুক-টুকলি

Tukli illustration Suvranil Ghosh

একটা সময় ট্রেন্ড ছিল পরীক্ষার হল-এ পড়াশুনোয় ভালো ছেলেমেয়েদের কাছাকাছি বসা, যাতে তাদের কাছ থেকে কিছু প্রশ্নের উত্তর জানতে পারা যায়। তারা উত্তর বলেও দিত। তবে প্রথমদিকে তাদের বড়ো একটা খোঁচানো যেত না। তারা হেল্প করত ঘণ্টাখানেক পর থেকে, যখন নিজের উত্তরটা ওরা বেশ গুছিয়ে ফেলেছে। প্রথম ঘণ্টার পরে বাথরুমে যেতে দেওয়া হত। এইসময় কোনও ভালো ছেলেকে বাথরুমে দেখতে পেলে তাকে ঘিরে পুরো গোলটেবিল বসে যেত। পকেটে করে যারা প্রশ্নপত্র নিয়ে আসতে পারত, তারা ওর কাছ থেকে জেনে নিয়ে, তাতে পেনসিল দিয়ে ঝটপট লিখে নিতো কিছু উত্তর।