ছাড় বেদয়া পত্র: পর্ব ৭

দেহভেদ নিরূপনের গূঢ় তত্ত্ব নিয়ে মহাবিতর্কসভা বসেছে মালিহাটিতে। পরকীয়া আর স্বকীয়ার তফাতে রাধাভাবের স্বরূপ নির্ধারণ নিয়ে হইচই বেধেছে সেখানে। সুবাহু উত্তেজিত, রাধামোহন শান্ত। কী বলছেন তাঁরা? লিখছেন সেবন্তী ঘোষ।
একানড়ে: পর্ব ১৫

সেই একইরকম মরা নদীর গলায়– ‘আমি আসছি আর কয়েকদিনের মধ্যেই’, ‘তুই লক্ষ্মী হয়ে থাক বাবা, শরীর খারাপ বাধাস না’, ‘আসবার সময়ে আরো কয়েকটা ফেলুদা নিয়ে আসব’, ‘অফিসের ছুটি পাচ্ছি না তো কী করব বল!
ছাড় বেদয়া পত্র: পর্ব ৬

দেহভেদ নিরূপনের গূঢ় তত্ত্ব নিয়ে মহাবিতর্কসভা বসেছে মালিহাটিতে। তার মধ্যেই এক অস্বস্তিতে ভুগছেন আহসান খাঁ। সেবন্তী ঘোষের ধারাবাহিক উপন্যাস।
একানড়ে পর্ব: ১৪

অজগরের মতো পা জড়িয়ে ধরছে লতাপাতা, খচমচ করে ছুঁচো বা কিছু একটা পালিয়ে গেল অন্ধকারে, কিন্তু থামলে চলবে না। একটার পর একটা কক্ষ পেরিয়ে উঠে চলল ওপরের দিকে, যেখানে ছাদ।
ছাড় বেদয়া পত্র: পর্ব ৪

সেবন্তী ঘোষ তাঁর ঐতিহাসিক উপন্যাসে লিখছেন গৌড়ীয় বৈষ্ণবদের উত্থানের কাহিনি। আজ চতুর্থ পর্ব।
একানড়ে: পর্ব ১২

‘প-পয়সা নেই তো ফেলে ক্কেন দি-দিলি? দ্দিনরাত আমার প-পয়সায় খাবি, আমার ব্যা-ব্যাটে খেলবি, আমার সান-সানগ্লা-গ্লাস পরবি, আর আমাকে ভা-ভাগ দিবি না! শু-শুওর কোথা-কার !’
ছাড় বেদয়া পত্র: পর্ব ৩

এখনও শাসকের ধর্মই সংখ্যালঘু। তবে শিষ্ট সমাজের যা ব্যবহার, ভবিষ্যতে যে কী হবে ভাবতেই শিউরে উঠলেন পরম বৈষ্ণব!
ছাড় বেদয়া পত্র: পর্ব ২

হর্ষরথ পুনরায় বলতে ওঠে, ব্রহ্ম-জীবের মিলনপ্রসঙ্গ বিস্মৃত হননি নিশ্চয়? ওই যেমন বলা হয়েছে, প্রেমিকা পত্নীর দ্বারা আলিঙ্গিত হয়ে মানুষ যেমন নিজেকে ভুলে যায়, জীবের মিলন ঠিক সে ধরনের। এ তো আমার কথা নয়। উপনিষদের কথা।