একানড়ে: পর্ব ২০

পুলিশ এসে গ্রেপ্তার করে নিয়ে গেল বিশ্বমামাকে, আরও কাকে কাকে–গণপিটুনি, খুন, জঙ্গলে আগুন লাগিয়ে সরকারি সম্পত্তি ধ্বংস, আরও কত কী বলে গেল…
ছাড় বেদয়া পত্র: শেষ পর্ব

বল্লভাচার্য সম্প্রদায়ের বৈষ্ণবরা তাদের স্ত্রীদের গুরুর কাছে সমর্পণ করে। কেউ পর্দাপ্রথা মানে। কেউ পথে খোল করতাল নিয়ে পথে নেমে পড়ে।
একানড়ে: পর্ব ১৯

নাকে বারবার এসে ধাক্কা মারছে সেই পচা গন্ধটা, ছোটমামার ঘর পেরিয়ে এসে বাড়ি বাগান ও মাঠের দখল নিতে চাইছে।
একানড়ে: পর্ব ১৮

যেন একটা ধাঁধার অনেকগুলো টুকরো এদিক ওদিক ছড়িয়ে আছে, যার কোনওটায় প্রাচীন গম্বুজ, কোনওটায় দেওয়ালের গায়ের ছোপ, আবার কোনও টুকরোয় হাত দিলে ঝিকিয়ে ওঠে সুতনু সরকার।
ছাড় বেদয়া পত্র: পর্ব ৯

কোথায় গেল তার রুচি ও উদারতা? শোকের মতো ঔদার্যও তাহলে ব্যক্তিগত?
একানড়ে: পর্ব ১৭

নিঝুম বাড়িতে আজ কেউ দালানগুলোতে আলো জ্বালাবার প্রয়োজন বোধ করেনি। দিদা এক ঠায় বসে আছে তো আছেই। রিনামামিমাকে ডাক্তার দেখে গেছে, আর বিশ্বমামা দৌড়ে বেড়াচ্ছে এখান থেকে ওখান। দিদার কি মাথাটাই খারাপ হয়ে যাবে এবার? কারও সঙ্গে কথা বলছে না, কাঁদছেও না। শাক্যজিৎ ভট্টাচার্যের ধারাবাহিক উপন্যাস। আজ পর্ব ১৭।
ছাড় বেদয়া পত্র: পর্ব ৮

মালিহাটির বিতর্কসভায় আজ ব্রজদেব উপস্থিত। তর্কে উদ্যত হর্ষরথও। হেনকালে এক বৈষ্ণবীর বিদ্যুৎকণ্ঠের যুক্তিজাল সকলকে রূদ্ধবাক করে দেয়। তারপর কী হয়? সেবন্তী ঘোষের পৌরাণিক উপন্যাসের আজ অষ্টম পর্ব।
একানড়ে: পর্ব ১৬

কিন্তু টুনু সেসব দেখছিল না। শুধু মনে হল, এত বড় একটা জিনিস তার চোখ এড়িয়ে গেল কী করে!