ভারতীয় অর্থনীতি―বিচিত্র জলছবি

indian currency Pixabay

ভারতের অর্থনীতি প্রায় থমকে দাঁড়িয়ে পড়েছিল দু মাস যার ফলে অর্থনীতিতে এক অভূতপূর্ব সঙ্কোচন ঘটতে দেখা গেছে। তার পর আমরা প্রত্যক্ষ করেছি পরিযায়ী শ্রমিকদের ঘরে ফেরার সেই মর্মান্তিক এবং ঐতিহাসিক দৃশ্য় যা আমাদের স্তম্ভিত করেছে।

কোন পথে কোভিডোত্তর বিশ্ব-অর্থনীতি : শেষ পর্ব

Phil Kallahar Pexels

এই দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা সম্পদ পুনর্বণ্টন ছাড়া কার্যকরী করা সম্ভব নয়। এমন এক অসাম্যের পৃথিবীতে আমরা বাস করি যেখানে বিশ্বের প্রথম পঁচিশ জন ধনী ব্যক্তির হাতে রয়ে যায় প্রায় দেড় ট্রিলিয়ন ডলার। তাঁরা যত চাকরি সমাজের জন্য তৈরি করেছেন তা কোনোমতেই এই অবিশ্বাস্য এবং অশ্লীল পুঁজিকে যুক্তিযুক্ত করতে পারে না।

কোন পথে কোভিডোত্তর বিশ্ব-অর্থনীতি : পর্ব ১

Phil Kallahar Pexels

স্বাভাবিক ভাবেই দেখা দেবে অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা। কিন্তু সেই অনিশ্চয়তাকে একটা গাণিতিক রূপ দিলে দেখা যাবে সমাজের বিভিন্ন শ্রেণীর জন্য অনিশ্চয়তার পরিমাণ বিভিন্ন  হয়ে দাঁড়াচ্ছে। অর্থাৎ, অনিশ্চয়তার প্রেক্ষিতেও দেখা দিচ্ছে অসাম্য।

মন্দিরচূড়ায় সোনার পাত, কিন্তু ভারতের অসুখ গভীরতর

Economy

অর্থনৈতিক সমীক্ষা যাই বলুক, ২০২০ সালে ভারতীয় অর্থনীতি খুব একটা ভাল অবস্থায় ছিল না। দেশীয় উৎপাদন বৃদ্ধির হার আগে থেকেই কমছিল, বেকারত্বের হার গত ৪৫ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ, ভোগব্যয়ও অধোগামী। তার মধ্যে কোভিডের খাঁড়ার ঘায়ে অবস্থা কী দাঁড়াল? লিখলেন মহালয়া চট্টোপাধ্যায়।

সাটিনের জামা আর জরির টুপি

shopping

মানুষের আয় বাড়ছে, ক্রয়ক্ষমতা বাড়ছে, পরিবার ছোট হওয়ার ফলে মাথাপিছু খরচও আগের চেয়ে বেশি করা যায়। আর ভোগব্যয় বাড়লে অর্থনীতির উন্নতি হয় সে তো আগেই বলেছি। কিন্তু ভোগবাদের খপ্পরে একবার ঢুকে গেলে কিন্তু আয় বুঝে ব্যয় করা আর হয় না।

টক টরে টক, টক টরে টাকা!

এক একটা নোট এমন ভাবে বানান হয় যে, সেটা থেকে একটা দেশ সম্বন্ধে অনেক কিছু জানতে পারা যায়। তার একটা উদাহরণ এই জাপানী ইয়েন। এটা ১০০০ ইয়েন। ২০০৪ সালে প্রথম ছাপা হয়। এই নোটটা ইএফ ক্যাটাগোরির।
সামনে যার ছবি দেখা যাচ্ছে উনি হলেন হিদেয়ো নোগুচি। হিদেয়ো একজন বিশ্ববিখ্যাত জাপানী ব্যাক্টেরিয়া বিজ্ঞানী। ১৯১১ সালে, প্যারালাইসিসের জন্য যে সিফিলিসের ব্যাক্টেরিয়াই দায়ী, সেটা আবিষ্কার করেন। আর পেছনে একটা পাহাড়, একটা লেক আর কিছু ফুল গাছ।

পকেটে রেস্ত না থাকলে ক্রয়ের স্বাধীনতা থাকে না

money

অনেকদিন আগে আর্ন্সট এঞ্জেল নামের এক অর্থনীতিবিদ দেখিয়েছিলেন, যার আয় যত কম সে শতকরা হিসেবে তত বেশি খরচ করবে খাদ্যদ্রব্যের ওপর। আয় যত বাড়বে এই খরচ সমানুপাতিক ভাবে কমবে।