কণ্ঠে নিলেম গান: পুজোর গান- সেকাল একাল (১)

পুজোর গানের ইতিহাস এক ঝলক ফিরে দেখলেন বিশিষ্ট শিল্পী ও গবেষক স্বপন সোম।
ঐশ্বরিক খাদ্যের মানবিক গপ্পো

উত্তর ভারতের রাধাকৃষ্ণ মন্দিরের ছপ্পন ভোগ থেকে পূর্ব ভারতের শ্রীক্ষেত্রের মহাপ্রসাদ, আবার দাক্ষিণাত্যের পোঙ্গল থেকে তিরুপতির বুন্দি লাড্ডু – সারা ভারতের ভোগের আর্থ-সামাজিক ইতিহাস ঘেঁটে দেখলে এ কথাই স্পষ্ট হয় যে ঈশ্বরের উদ্দেশে নিবেদিত খাবার আসলে মানুষের প্রয়োজন মেটানোর তাগিদেই।
বাহিরে নয়, বাহিরে নয়, উপভোগের অন্দরে

দুর্গাপুজো মানেই উপভোগের সময়। ভোগ অর্থে রসাস্বাদন। ভোগ অর্থে আনন্দবিলাসের একান্ত আত্মীকরণ। পুজোর এই সময়টাতেই উপভোগের জলে মুখ ডুবিয়ে বাঙালি আকণ্ঠ টেনে নেয় সুখ, স্বাচ্ছন্দ্য, অবসর, বিনোদন। সেই জলেই পা ছোঁয়ালেন হাত ছড়ালেন অদিতি বসু রায়।
গাটার অ্যান্ড হপার টু হোম ডেলিভারি

ভোগ ছাড়া পুজো? এ যেন মোবাইল ছাড়া জীবনের মতো শোনাচ্ছে। পুজোর ভোগের পঞ্চব্যঞ্জন সাজিয়ে দিলেন কৌশিক মজুমদার।
দক্ষিণ–আপন

এই বয়সে এখন সব চেয়ে আরাম দক্ষিণাপণ যাওয়ায়। এখনও সকাল এবং বিকেলের স্বাভাবিক আলো মেখে এ ছাদ ও ছাদ পার হয়ে, কেনা কাটা করা যায়। দেখা যায়, কোনও গেম ছাড়াই নিজের হাত নিয়ে, পা নিয়ে হৈ হৈ করে বাচ্চাদের ছোটাছুটি; মধুসূদন মঞ্চে নাটকের থার্ড বেল পড়বার আগে টুক করে কিনে নেওয়া যায় কত কিছু।….