‘ফায়ার অফ লাভ’ – সেলুলয়েডে পৃথিবীর হৃৎস্পন্দন শোনার গল্প

শেষমেশ ১৯৯১। ৩ জুন। জাপানের গ্রে ভলক্যানো মাউন্ট উনজেন। ছবির শুরুতেই ঘটনাস্থলে আগের দিন বাকিদের সঙ্গে ক্রাফট দম্পতি। হাসতে হাসতে মরিস বলছিলেন, ‘দ্য ভলক্যানো ইজ ওয়েটিং ফর আস’। ব্যাকগ্রাউন্ডে মিরান্ডার ন্যারেশন— ‘This is Katia and this is Maurice. Tomorrow will be their last day.’ ৩ জুন বিকেল চারটেয় কুয়াশা বেড়ে যাওয়ায় ক্যামেরা নিয়ে উনজেনের আরেকটু কাছে আরও বিপজ্জনক জায়গায় গিয়ে শ্যুট করার চেষ্টা করলেন মরিস, কাতিয়া। আর তখনই ইরাপশন।
লিখলেন অনির্বাণ ভট্টাচার্য…
‘যো’ লেখা টিশার্টেই প্রথম মুগ্ধতা

সম্প্রতি যোগেনবাবুকে নিয়ে তথ্যচিত্রটির কাজ সম্পূর্ণ করতে পেরেছি আমরা। ওঁর কলকাতার বাড়িতে, যেখানে ছবি আঁকার পাশাপাশি সাহিত্যচর্চাও করেন উনি, এবং শান্তিনিকেতনের বাড়িতে শুটিং করা হয়।…
রাম-তথ্যচিত্রে বাধার অভিযোগ! বিতর্ক প্রেসিডেন্সিতে

জাতীয় পুরস্কার প্রাপ্ত একটি তথ্যচিত্র প্রদর্শনের উদ্যোগকে কেন্দ্র করে নজিরবিহীন বিতর্ক শুরু হল দ্বিশতবর্ষ পেরনো প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ে। ১৯৯২ সালে বাবরি মসজিদ ধ্বংসের প্রেক্ষিতে ‘রাম কে নাম’ নামে একটি তথ্যচিত্র নির্মাণ করেন পরিচালক আনন্দ পট্টবর্ধন। পরবর্তীকালে সেটি জাতীয় পুরস্কার পায়। গত ২৭ বছরে দেশ-বিদেশ মিলিয়ে অসংখ্য বার ওই তথ্যচিত্রটি দেখানো হয়েছে। কলকাতাতেও বহু বার প্রদর্শিত হয়েছে […]