মনের সংক্রমণ

Chiranjit Samanta

আমাদের অসুখ করলে ডাক্তারের কাছে যেতে হয়। সে শরীরের হোক বা মনের। এখানে কুণ্ঠার কোনও কারণ নেই। আবার শরীরের ডাক্তারকে মনের অসুখের কথা বলবেন না, এমনটাও নয়। সত্যি বলতে এমন কোনও বিভাজনই হয় না।

কেন এই অন্ধকার (সাক্ষাৎকারভিত্তিক প্রবন্ধ)

Sushant Singh Rajput

সুশান্ত সিং রাজপুতের আত্মহনন শহুরে মধ্যবিত্ত বলিউড-প্রিয় বাঙালিকে কয়েকটা অপ্রিয় প্রসঙ্গের সামনে দাঁড় করিয়েছে। মানসিক স্বাস্থ্য ও অবসাদ নিয়ে ভাবতে বাধ্য করছে। সে প্রসঙ্গে একটি জরুরি আলোচনা…

প্রান্তবাসী মনোরোগীদের ‘আইসোলেশন’

mandar mukhopadhyay Illustration

গত আঠারো বছর ধরে আমি যুক্ত এই সংস্থাটির সঙ্গে। নানা অসুবিধে, ঝড়বৃষ্টি, সাইক্লোন বা প্রিয় প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক আঙ্কল জনের মৃত্যু- কোনও অবস্থাতেই অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করা হয়নি কোনও থেরাপি ইউনিট। কর্মকর্তারাই সামলেছেন সব সঙ্কট। এই প্রথম জারি হল এক যুদ্ধকালীন নিষেধ। আপাতত বন্ধ আমাদের শনিবারের ক্লাস- এস্থেটিক থেরাপি ইউনিটও। আবাসিকদের স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তার কথা ভেবেই। কারণ আমরা, যারা না-আবাসিক এবং বাইরে থেকে যাই, তারা তো না জেনেই বাহক হতে পারি ওই মারণ ভাইরাসের! একজনের বহন তখন শতজনের ত্রাসের কারণ হয়ে দাঁড়াবে। সে সঙ্কট সামলানোই যে এক নিদারুণ সঙ্কট হয়ে দেখা দেবে।

মনের রোগের নানাকথা

Photo by Matthias Zomer from Pexels

মানসিক রোগ নিয়ে আজকাল যতই আলাপ-আলোচনা বোক বা সচেতনতা বৃদ্ধি হোক না কেন, মনের অসুখ নিয়ে কথা বলতে বা কতকগুলি প্রচলিত ধারণার বাইরে এসে মনের অসুখকে স্বাভাবিক ভাবে বিচার করতে বহু মানুষই চান না এখনও।