কত যে তুমি মনোহরণ মনই তাহা জানে

নবনীতা দেব সেন। একদিকে প্রগাঢ় পাণ্ডিত্য অন্যদিকে ঝরনার মতো প্রবহমান রসবোধ ও কৌতুকপ্রিয়তা। বাংলা সাহিত্যের এক অবিস্মরণীয় নক্ষত্র তিনি। তাঁর প্রয়াণ দিবসে স্মৃতিচারণ করলেন স্বপ্না রায়।
‘দানিশ’ যখন সূর্যের এক নাম

পুলিৎজার পুরস্কার পেয়েছিলেন চিত্রসাংবাদিকতায়। ক্যামেরা দিয়ে মানুষের জীবনের যন্ত্রণা বা উচ্ছাসের মুহূর্তগুলি ধরে রাখতে চাইতেন। তালিব জঙ্গিদের গুলি কেড়ে নিল তরতাজা এই যুবককে। দানিশ সিদ্দিকিকে নিয়ে লিখছেন দিধিতি বসু।
অলীক অলকেন্দু

প্রয়াত কবি পার্থ বসু গদ্য লিখেছেন অতি অল্প। তার মধ্যে কয়েকটি বাংলালাইভের হাতে তুলে দিয়েছেন তাঁর পুত্র। তাঁর বন্ধু, স্বজন অলকেন্দুশেখর পত্রীকে নিয়ে এই স্মৃতিচারণায় কৌতুক এবং মায়া মাখামাখি হয়ে রয়েছে। রয়েছে অলকেন্দুশেখরের অসামান্য সেন্স অফ হিউমারের ছোঁয়াও।
আলোয় ধোওয়া অক্ষরমালা

কলেজবেলায় তাঁকে পাওয়া। আচমকাই। তরুণদের দঙ্গলের হাতে এসে পড়ে তাঁর অনুক্ত অক্ষরমালা। চমকে ওঠে একটা প্রজন্ম। তারপর জীবনের ঘূর্ণিপাকে তারা ছড়িয়ে যায় দেশবিদেশে। কবির মৃত্যু ফের চমকে দেয় তাদের। ইথারতরঙ্গে একত্রিত হয় প্রজন্মেরা। লিখছেন সুগত মুখোপাধ্যায়।
নিঃশব্দের মাত্রাভেদ

নীরব বাঙ্ময়তা ছিল কবির স্বভাব, তাঁর কাব্যবৈশিষ্ট্য। বারংবার শব্দহীনভাবে অনুভব ব্যক্ত করার কথা বলে গিয়েছেন তিনি, শঙ্খ ঘোষ, তাঁর জীবনে, তাঁর যাপনে। আমরা কি তা শিখতে পারলাম কিছু? প্রশ্ন তুললেন একালের কবি সন্দীপন চক্রবর্তী।
একটু অপু একটু অমল

শঙ্খ ঘোষ কি কেবলই বড়দের? গুরুগম্ভীর? যাঁরা ওঁর ছড়া পড়েছেন, তাঁরা বলবেন না। কিন্তু শিশু-কিশোরপাঠ্য গদ্য? সেখানেও যে অনন্য়তার স্বাক্ষর রেখে গিয়েছেন কালের কবি, সেকথা অনেকাংশেই আড়ালে ধুলো পড়ে থাকে। যত্ন করে তাক থেকে নামালেন মানবেন্দ্র মুখোপাধ্যায়।
শঙ্খদা ছিলেন সাঁকোর মতো

শঙ্খ ঘোষের সঙ্গে শিল্পী হিরণ মিত্রের সম্পর্কের বয়স তিন দশক। দু’জনের সৃজনক্ষেত্র সম্পূর্ণভাবে পৃথক হলেও শঙ্খবাবুর স্নেহ থেকে বঞ্চিত হননি অনুজপ্রতিম শিল্পী। ছবি-কবিতা নিয়ে একাধিক কাজ করেছেন দু’জনে পাশাপাশি। অগ্রজ কবির স্মৃতিচারণায় হিরণ মিত্র।
শঙ্খ ঘোষের রবীন্দ্রভাবনা: একটি দিক

যদি সময়ের নিরিখে সাজিয়ে ফেলা যায় শঙ্খ ঘোষের রবীন্দ্রবিষয়ক বই তাহলে দেখা যাবে ১৯৬৯ সালে ‘কালের মাত্রা ও রবীন্দ্রনাটক’ দিয়ে তাঁর যাত্রা শুরু। দীর্ঘ যাত্রাপথে ক্রমশই তিনি গণপরিসরে রবীন্দ্র-বিশেষজ্ঞ হিসেবে সুপরিচিত মুখ হয়ে উঠেছেন। লিখছেন বিশ্বজিৎ রায়।