গল্প: প্রাণবায়ু

বিয়ে বাসি হইয়াছে। দাম্পত্য হইতে ফ্রিজের সাতবাসি সবজির বোঁটকা গন্ধ বাহির হইতেছে। জীবনের একঘেয়েমি চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছিয়াছে লকডাউনে। স্বামীকে দেখিলেই রাগে গা জ্বলিয়া উঠিতেছে। হেনকালে দম্পতির শরীরে বাসা লইল করোনাভাইরাস। অতঃপর? পড়ুন ডাঃ দোলনচাঁপা দাশগুপ্তের কলমে।
এই আমি, একা, অনেকে

একে অতিমারীর যন্ত্রণা, তায় এক বিষম রাজনৈতিক অস্থিরতার শিকার দেশ তথা জাতি। তিতিবিরক্ত সাধারণ মানুষ। তবু তারই মধ্যে সে সৃষ্টি করে, শিশুর জন্ম দেয়, আশার আলো দেখার আপ্রাণ চেষ্টা করে। এই বৈপরীত্য শিবাশিস বন্দ্যোপাধ্যায়ের কলমে।
কনট্রাস্ট!

বিশ্বজুড়ে অতিমারী। মৃত্যুভয়ে তটস্থ মানুষ। কিন্তু তাদের চৈতন্য হয় না! এ কেমন বৈপরীত্য? একদিকে সোশ্যাল মিডিয়ায় কেবল শোকবার্তা, অন্যদিকে নিত্যনতুন যুবা স্বেচ্ছাসেবীর উত্থান। বৈপরীত্য নয়? লিখছেন ডাঃ দোলনচাঁপা দাশগুপ্ত।
গল্প: জানালা (শেষ পর্ব)

কোভিড-১৯। খুদে এক পরজীবী ভাইরাস এসে বদলে দিল মনুষ্যজীবনের খোলনলচে। এমনকী বাঙালির চিরন্তন আড্ডাকে সে আটকে ফেলল কম্পিউটারের ছোট্ট জানালায়। সেখানেই কণাদের ফের দেখা হল দামুর সঙ্গে। লিখছেন ডাঃ আনন্দ সেন।
গল্প: জানালা (প্রথম পর্ব)

কোভিড-১৯। খুদে এক পরজীবী ভাইরাস এসে বদলে দিল মনুষ্যজীবনের খোলনলচে। এমনকী বাঙালির চিরন্তন আড্ডাকে সে আটকে ফেলল কম্পিউটারের ছোট্ট জানালায়। সেখানেই কণাদের ফের দেখা হল দামুর সঙ্গে। লিখছেন ডাঃ আনন্দ সেন।
ছোটগল্প: জোড়াতালি

সুদেষ্ণা আর তমালের দাম্পত্যের বয়স দশ। কিন্তু এরমধ্যেই সেটা পাতা খসা ন্যাড়া গাছের মতো নিষ্প্রাণ, অসাড়। তার উপর এল লকডাউন। সারাক্ষণ পাশাপাশি থাকা। সবুজ পাতা কি গজাবে জোড়াতালির এই সম্পর্কে? লিখছেন অন্বেষা দত্ত।
কোভিড: ছোটগল্প

এতক্ষণে তার চোখের জলের ধারা বেয়ে সমস্ত দুশ্চিন্তা, আতঙ্ক ছাপিয়ে যেন বেরিয়ে আসতে চাইছে অভিমান। কিশোরী মেয়ের দুর্মর অভিমান। একবারও কি তার জন্য কেউ ভাবতে পারে না?
একটা মাছি, আর ভাইরাসের আমড়াগাছি

রোগের প্রকোপে তছনছ সমাজ-অর্থনীতি-পরিবার। কোভিড নয়, অন্যরকম আতঙ্ক ক্রমে গ্রাস করছে পৃথিবীকে। লিখলেন দেবজ্যোতি।