প্যানডেমিক ডায়রি: পর্ব ৮

করোনার জন্য মানুষ এমনিতেই মেলামেশা কমিয়ে দিয়েছে। জিভে স্বাদ নেই। নাকে গন্ধ নেই। জীবন পানসে। বাক্সবন্দি রেডিমেড জীবনে কি আর তুফান ওঠে?.. অতিমারির দিনের কথা দোলনচাঁপা দাশগুপ্তের কলমে।
প্যানডেমিক ডায়রি: পর্ব ৭

কাজটাই তো এমন। রিপ্রোডাকটিভ অ্যান্ড সেক্স মেডিসিন। মায়েদের শারীরিক ও মানসিক নিরাপত্তার গুরুদায়িত্ব। অতিমারির দিনে কেমন ছিল সে কাজের অবস্থা? চিকিৎসকের চোখ দিয়ে দেখলেন দোলনচাঁপা দাশগুপ্ত।
প্যানডেমিক ডায়রি: পর্ব ৫

তিতলি জানলার গ্রিল ধরে দাঁড়িয়ে ঠাকুমার কথাগুলো ভাবছিল। মহামারী কী ব্যাপার কে জানে! মা , বাবা পইপই করে কানের কাছে বলে চলেছে, বাইরে যাওয়া যাবে না, এমনকী ছাদেও না। কতদিন তিতলি পার্কের দোলনায় চড়েনি, স্লিপ বেয়ে হুশ করে পড়ে মজা পায়নি। … অতিমারির দিনের কথা দোলনচাঁপা দাশগুপ্তর কলমে।
প্যানডেমিক ডায়রি- পর্ব ৩

ভেন্টিলেশনের রোগীরাও ঠিক গতানুগতিক রোগী নয়। একেবারে নিস্পন্দ। সাড়াশব্দ নেই, চোখের পিটপিটানি নেই। যে কোনও মানুষ হঠাৎ দেখলে ভাববে মৃত। অতিমারির দিনের কথা দোলনচাঁপা দাশগুপ্তর কলমে।
প্যানডেমিক ডায়রি – পর্ব ২

মোটামুটি জনা পঞ্চাশেক মহিলাকে মাস্ক পরা শিখিয়ে বেরিয়ে আসার সময় একটা দৃশ্যে চোখ আটকে গেল সবার। খোলা চৌকোনো চাতালে কড়া রোদ। অতিমারির দিনের কথা দোলনচাঁপা দাশগুপ্তের কলমে।
প্যানডেমিক ডায়রি – পর্ব ১

ছেলেটা স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছে, ফেস শিল্ড, মাস্কের মধ্যে মায়ের ঠোঁটে লেগে আছে দৃঢ়তার লিপস্টিক। অতিমারিতে বদলে যাওয়া জীবনের খতিয়ান টুকরো টুকরো ছবিতে। লিখছেন দোলনচাঁপা দাশগুপ্ত।
“ওমিক্রন” সম্বন্ধে যা যা জানলাম

খুব বেশি ছড়াচ্ছে মানেই যে খুব খারাপ হচ্ছে তা নয়। দেখা যাচ্ছে অল্প সর্দি কাশি গা ম্যাজম্যাজ ইত্যাদি হয়ে ব্যাপারটা মিটে যাচ্ছে। অর্থাৎ মনে করা হচ্ছে,ভাইরাস নিজেকে এমনভাবে বদলেছে যাতে ধারকের ক্ষতি কম হয়।
প্রশ্নোত্তরে কোভিভ: ওমিক্রন

এক কথায় বলতে গেলে এই ওমিক্রন হল সার্স-কভ-দুই ভাইরাস (যা কোভিভ-১৯ রোগটির জন্য দায়ী)-এর এক ধরণের ভ্যারিয়েন্ট বা প্রকার যার বৈজ্ঞানিক নাম B.1.1.529 দেওয়া হয়েছে।