ঝোড়োহাওয়া সেই আড্ডা!

আড্ডা কি পরিকল্পিত হয়? নির্দিষ্ট দিনে? নির্ঘণ্ট মেনে? জানা নেই। জীবনে তা পারিনি, আর কোনওদিন পারব বলে মনেও হয় না। আড্ডা নিয়ে আড্ডা জমালেন পিনাকী ভট্টাচার্য।
পরশুরামের কবিতা

পরশুরামের গল্প বা উপন্যাস বা অন্যান্য গদ্য শ্লেষ, কশাঘাত, ব্যঙ্গ, নির্মল আনন্দ এবং গভীর সমাজবীক্ষণের এক রসায়ন।
পরোটা

সে পরোটা গুনতে বসল। অনেক। প্রশান্ত খেলেও বাড়ির জন্য আনতে পারবে। রাতে তারা গোল হয়ে বসে সেই পরোটা খেল। তবু কি ফুরোয়?
চিত্রকর সৌমিত্র

ছবি আঁকাই শুধু নয়, সৌমিত্রবাবুর ছবি দেখার চোখও ছিল অসাধারণ। নিয়ম করে প্রদর্শনীতে যেতেন। আমিও একাধিকবার সঙ্গ দিয়েছি। কিউবিজম এবং ইমপ্রেশনিজম ঘরানার ছবির দ্বারা উনি প্রভাবিত ছিলেন।
দেখা হবে নিশীথ সংকেতে

অবাক লাগে কতরকম শিল্প মাধ্যমে তাঁর অনায়াস পদচারণা! আজ অণুবীক্ষণেও সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের মতো শিল্পী, মানুষ খুঁজে পাওয়া যায় না।
সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের কবিতা: চিত্রার্পিত স্মৃতির সমুদ্র

যতক্ষণ না গন্তব্যের গান বেজেছে ততক্ষণ তিনি তাঁর কবিতার ষড়জটি ধরে রেখেছেন৷ মহাপৃথিবীর সব কিছু— এই সন্ধ্যা, রামধনু, আত্মহারা বেলাশেষ, গভীর আগুনের সমান্তরালে কবি হেঁটে চলেন৷ সদাচার, বিশ্বাস, প্রত্যয় সবকিছু অন্তিম অবধি তিনি আঁকড়ে থেকেছেন৷
এক্ষণ ও সৌমিত্র

সৌমিত্র তখন সত্যজিৎ রায়ের সিনেমা ‘অপুর সংসার’-এ নায়কের ভূমিকায় অসাধারণ সাফল্যের সুবাদে নতুন নায়ক৷ বাঙালি মধ্যবিত্তদের চোখে তিনি একজন আইকন৷ সবে পা দিয়েছেন তাঁর সাফল্যের প্রথম সিঁড়িতে৷ এই সময় তিনি একটি পত্রিকার যুগ্ম-সম্পাদক হতে রাজি হচ্ছেন বন্ধুর অনুরোধে৷
কাছের মানুষ পুলুদা

তাঁর হাঁটার মধ্যে একটা নিজস্ব সাবলীল ভঙ্গি ছিল। বহু বছর ধরে মাথায় ওজন নিয়ে হাঁটা অভ্যেস করেছেন। তাঁর সেই স্বাভাবিক চলনকে পাল্টে ফেলেছিলেন ‘অশনি সংকেত’-এ।