সুনীলদা বলতেন

‘… অসুখ আমায় রাখলে দূরে নিজেকে আর কীভাবে দিই দোষও / হাতের পাতা সমান্তরাল, সেই তো আমার রুলটানা কাগজ।’
কোভিড-দিনের কথা, কবিতায় কলমের আঁচড়ে ফুটিয়ে তুললেন শ্রীজাত।
একটা মাছি, আর ভাইরাসের আমড়াগাছি

রোগের প্রকোপে তছনছ সমাজ-অর্থনীতি-পরিবার। কোভিড নয়, অন্যরকম আতঙ্ক ক্রমে গ্রাস করছে পৃথিবীকে। লিখলেন দেবজ্যোতি।
অদৃশ্য পরিযায়ী ও কোভিড-সঙ্কট

করোনায় কাহিল পুরো দেশ। লকডাউনে স্তব্ধ। তার মধ্যেই জন-বিস্ফোরণ ঘটল দিল্লিতে। বাস স্ট্যান্ডে জড়ো হলেন হাজার হাজার মানুষ। ওঁরা সবাই শ্রমিক। দিল্লিতে এসেছিলেন ভিন রাজ্য থেকে কাজ করতে। পরিযায়ী শ্রমিকদের নিয়ে লিখলেন চাণক্য।
মন্দিরচূড়ায় সোনার পাত, কিন্তু ভারতের অসুখ গভীরতর

অর্থনৈতিক সমীক্ষা যাই বলুক, ২০২০ সালে ভারতীয় অর্থনীতি খুব একটা ভাল অবস্থায় ছিল না। দেশীয় উৎপাদন বৃদ্ধির হার আগে থেকেই কমছিল, বেকারত্বের হার গত ৪৫ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ, ভোগব্যয়ও অধোগামী। তার মধ্যে কোভিডের খাঁড়ার ঘায়ে অবস্থা কী দাঁড়াল? লিখলেন মহালয়া চট্টোপাধ্যায়।
ভ্রমযন্ত্র শ্রমযন্ত্র আসে ক্রমে ক্রমে

১৯৫৫ সালে পোলিও ভ্যাক্সিনের (ইঞ্জেকশন পদ্ধতিতে) আবিষ্কর্তা বিজ্ঞানী যোনাস সল্ক ভ্যাক্সিনের সত্ত্বাধিকার ছেড়ে দেওয়ার প্রসঙ্গে অক্লেশে বলতে পেরেছিলেন –“could you patent the sun”? কিন্তু ২০২০ তে করোনা ভ্যাক্সিনের বেলায় আর সেটি হওয়ার যো নেই। লিখছেন ডাঃ ঋতব্রত মিত্র।
এক অনন্ত ১৪ কিলোমিটার ও জামলো মাকদাম

জামলো মাকদাম| এক দাম| এক লাখ| এক লাখ — সরকারি ক্ষতিপূরণ| বছর বারোর সেই বেঘোরে মারা পড়া পরিযায়ী শিশুশ্রমিককে নিয়ে লিখলেন সৌভিক বন্দ্যোপাধ্যায়।
করোনা: কিছু প্রেমের কবিতা

সামাজিক দূরত্বই এখন বিধি। বিচ্ছিন্ন মানুষ সরে সরে থাকছে একে অপরের চেয়ে। মরে যাচ্ছে কি ভালবাসা? মন্দাক্রান্তা সেনের মায়াকলমে করোনার প্রেমের কবিতা।
বলো দুর্গা মাই কীইইইই…

আজ বিজয়া দশমী। পুজোর বিদায়ঘণ্টি বেজে গেল এ বারের মতো। আসছে বছর আবার হবে কি? এই প্রশ্ন নিয়েই শেষ হল এ বছরের পুজো। লিখলেন শুভময় মিত্র।