লকডাউনে চাপমুক্তি

নিজের এলাকার একা থাকা মানুষ বা বৃদ্ধ মানুষগুলোর দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় জিনিসগুলো ওষুধ বিষুধ কিনে পৌঁছে দিন। অর্থ সংগ্রহ করে হ্যান্ড স্যানিটাইজার বিতরণ করুন। ন্যুনতম প্রয়োজনীয় সামগ্রী যেমন চাল ডাল আলু কিনে দিন। তবে এসব কাজ করতে হবে সবরকম সাবধানতা অবলম্বন করে। সার্জিকাল মাস্ক পরুন। বাড়ি ফিরেই ভালো করে হাত ধোন। স্বেচ্ছাসেবীরা এক কি দুজনের বেশ একসঙ্গে যাবে না। এই বিষয় গুলো একধরনের মানসিক শান্তি দেবে দু পক্ষকেই।
করোনা ভাইরাস — ব্রিটেনের চিঠি

২৬শে মার্চ রাত ৮টায় সমস্ত মানুষ নিজেদের বাড়ি থেকে বেরিয়ে এসে হাততালি দিয়ে উৎসাহ দেন স্বাস্থ্যকর্মীদের — এই যুদ্ধের সেনানীকে| ওই সময় গাড়ি চালিয়ে বাড়ি ফিরছিলাম| সামনে ফাঁকা রাস্তা – তার দুধারে দাঁড়িয়ে মানুষ হাততালি দিচ্ছেন| আমি গাড়ির কাচ নামিয়ে হাত নাড়তে থাকায় হাততালি দ্বিগুণ হলো| ভালো লাগছিল খুব এই সম্ভাষণ মানুষ জানিয়ে থাকেন তারকা ফুটবলারদের, রকস্টারদের| একজন চিকিৎসক হয়ে মানুষের এই ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ দেখে খুব ভালো লাগছিল|
তোমার ঘরে বসত করে কয়জনা

মানিপ্লান্টগুলোকে, সাকুলেন্টগুলোকে পরিষ্কার করে, টবগুলো মুছে ছোট ছোট মার্বেল স্ল্যাবগুলোকে পরিষ্কার করে একটু নতুন করে সাজিয়ে ফেললেন। নানা ধরনের কাচের বোতল, পাথরের ঘর সাজানোর টুকিটাকি, কিছু নতুন কিছু পুরনো জিনিস দিয়ে সাজিয়ে ফেলার পর যেন এক লহমায় ভোল পালটে গেল চেনা বারান্দার। ছোট টুলটা পেতে এক কাপ কফি আর প্রিয় বই নিয়ে বসতেই কখন যেন হুশ করে সময় কেটে গেল।
করোনা কোয়ারান্টাইন ও ফিটনেস

চালু কথায় যাকে ফ্রি হ্যান্ড এক্সারসাইজ বলে (কোনও যন্ত্রপাতির সাহায্য ছাড়া খালি হাতে যে ব্যায়ামগুলো করা যায়), কম সময় আর ছোট জায়গার জন্য সেগুলো আদর্শ। সোজা দাঁড়িয়ে ঘাড় দিয়ে শুরু করে একে একে নিচের দিকে নামতে থাকুন। দেহের প্রত্যেকটা জয়েন্ট একবার ডান থেকে বাঁয়ে আর বাঁ থেকে ডানে ঘুরিয়ে নিন। ঘাড়, কাঁধ, কবজি, কোমর, হাঁটু, অ্যাঙ্কল – এইভাবে।