প্যানডেমিক ডায়রি: পর্ব ৫

তিতলি জানলার গ্রিল ধরে দাঁড়িয়ে ঠাকুমার কথাগুলো ভাবছিল। মহামারী কী ব্যাপার কে জানে! মা , বাবা পইপই করে কানের কাছে বলে চলেছে, বাইরে যাওয়া যাবে না, এমনকী ছাদেও না। কতদিন তিতলি পার্কের দোলনায় চড়েনি, স্লিপ বেয়ে হুশ করে পড়ে মজা পায়নি। … অতিমারির দিনের কথা দোলনচাঁপা দাশগুপ্তর কলমে।
প্যানডেমিক ডায়রি- পর্ব ৪

এই পুরনো বাড়িটায় আজ চোদ্দোদিন ধরে আধপেটা খেয়ে আলাদা হয়ে আছি, জানেন? ঘুম নেই চোখে। সারাক্ষণ এক দুশ্চিন্তা তাড়িয়ে নিয়ে বেড়াচ্ছে। … অতিমারির দিনের কথা দোলনচাঁপা দাশগুপ্তর কলমে।
প্যানডেমিক ডায়রি- পর্ব ৩

ভেন্টিলেশনের রোগীরাও ঠিক গতানুগতিক রোগী নয়। একেবারে নিস্পন্দ। সাড়াশব্দ নেই, চোখের পিটপিটানি নেই। যে কোনও মানুষ হঠাৎ দেখলে ভাববে মৃত। অতিমারির দিনের কথা দোলনচাঁপা দাশগুপ্তর কলমে।
কোভিড: ছোটগল্প

এতক্ষণে তার চোখের জলের ধারা বেয়ে সমস্ত দুশ্চিন্তা, আতঙ্ক ছাপিয়ে যেন বেরিয়ে আসতে চাইছে অভিমান। কিশোরী মেয়ের দুর্মর অভিমান। একবারও কি তার জন্য কেউ ভাবতে পারে না?
সুনীলদা বলতেন

‘… অসুখ আমায় রাখলে দূরে নিজেকে আর কীভাবে দিই দোষও / হাতের পাতা সমান্তরাল, সেই তো আমার রুলটানা কাগজ।’
কোভিড-দিনের কথা, কবিতায় কলমের আঁচড়ে ফুটিয়ে তুললেন শ্রীজাত।
একটা মাছি, আর ভাইরাসের আমড়াগাছি

রোগের প্রকোপে তছনছ সমাজ-অর্থনীতি-পরিবার। কোভিড নয়, অন্যরকম আতঙ্ক ক্রমে গ্রাস করছে পৃথিবীকে। লিখলেন দেবজ্যোতি।
দেবীর বাসন্তী বোধন

উত্তর গোলার্ধের পুজো মানেই শরতের শেষ হয়ে হৈমন্তী বাতাসের আনাগোনা শুরু। হাওয়ায় উত্তুরে টান। কিন্তু দক্ষিণ গোলার্ধে পুজো আসে শীতশেষে বসন্তের আগমনবার্তা নিয়ে। সেই বাসন্তী বোধনের গল্প শোনালেন পারিজাত বন্দ্যোাপাধ্যায়।
স্লগ ওভারের নবমী

নবমী নিশির দোরগোড়ায় বাঙালিকুল। হল না, হল না ঠাকুর দেখা হল না। কিন্তু একেবারেই কি আর হল না? হুজুগে বাঙালি কি বিফলে যেতে দিল এতবড় শহরজোড়া আর্ট ইনস্টলেশনের উৎসব? পুজোর বেহানবেলায় উঁকি দিলেন শুভময় মিত্র।