একটা নতুন ফেলুদা হয়ে যাক

এক বন্ধুকে বলতে শুনেছিলাম, “আমার ইচ্ছেমতো বিষয়ে পাঁচ সেকেন্ডের মধ্যে আনকোরা নতুন পদ্য কে লিখে দেবে আমায়? কোন কবির এমন সাধ্য আছে? পছন্দ না হলে চোখের পাতা পড়তে না পড়তেই ফের আরেকটা। ছোট কবিতা চাইলে ছোট, দীর্ঘ চাইলে দীর্ঘ। কে দেবে, কে?” প্রসঙ্গত, শুধু কবিতা নয়, গল্প, নিবন্ধও অবলীলায় লিখে দিচ্ছে এই যান্ত্রিক সাহিত্যিক। উপন্যাস লিখতে পারে কি না, সেটা নিজের হাতে জানার চেষ্টা করিনি। সত্যি কথা বলতে কী, ভয় করছিল।
ইন্টারনেট-বিশ্বে হইচই ফেলে দিয়েছে চ্যাটজিপিটি, সত্যিই কি বিপ্লব নিয়ে আসছে সে? উল্লাসের আড়ালে ভয়ের কারণ নেই তো? উত্তর খুঁজলেন অম্লানকুসুম চক্রবর্তী…
মেগার পরে মেঘ জমেছে

মেগাবাইট-এর দুনিয়া আগে আমাদের চমকিত করত! কিন্তু সে সব তো এখন ধূসর অতীত! গিগাবাইট পেরিয়ে টেরাবাইট, তাকেও ছাড়িয়ে প্যারাবাইট… তারপর আরও আরও। লিখলেন অম্লানকুসুম চক্রবর্তী।
ফেলে আসা ফ্লপিদিন

ফ্লপি! ফেলে আসা কম্পিউটার যুগের একটি খণ্ড যার অস্তিত্ব আজ নিশ্চিহ্ন হলেও রয়ে গেছে একটুখানি, ওয়ার্ড পাওয়ারপয়েন্টের ‘সেভ’ বোতামে! ফেলে আসা ফ্লপিদিন অম্লানকুসুম চক্রবর্তীর কলমে।
টাইপের চেয়ে হাতে লেখা ভাল, বলছে বিজ্ঞান

শেষ কবে কাউকে চিঠি লিখেছিলেন মনে আছে? কিংবা ডায়েরিতে নিজের সারা দিনের ঘটনা ,ইচ্ছে-অনিচ্ছেগুলো লিপিবদ্ধ করেন কি এখন আর? বোধ হয় না। একটা সময় ছিল যখন যোগাযোগের এক মাত্র রাস্তাই ছিল চিঠি। ছেলে দূর দেশে গেলে, মা-বাবা তাঁর সাপ্তাহিক চিঠির জন্য মুখিয়ে থাকতেন। প্রেমিক প্রেমিকাকে যখন লুকিয়ে প্রেমপত্র পাঠাতো, তখন তার মধ্যে যা উত্তেজনা ছিল, […]