যাঁদের মনে রেখেছি, যাঁদের মনে রাখিনি: পর্ব ১৬- ছত্রপতির উত্তরাধিকার

ছত্রপতি সাহু অস্পৃশ্যতা বিরোধী আইন প্রবর্তন করার পর মন দিয়েছিলেন দলিত সাহিত্য ও সংস্কৃতি পুনর্গঠনের কাজে। সে কাজের মাধ্যমেই পরিচিত হন তরুণ তুর্কি দলিত নেতার সঙ্গে। তাঁর নাম ভীমরাও আম্বেদকর। লিখছেন ঈশা দাশগুপ্ত।
লিখতে লিখতে অথৈ দূর: পর্ব ১৯– গরমের ছুটি

গরমের ছুটিতে স্কুলপড়ুয়া মেয়ে দুই দাদার সঙ্গে চলল বাবার কর্মস্থলে ছুটি কাটাতে। সে এক অন্য দুনিয়া। সেই কাহিনিই শৈশবের মায়াকাজল দিয়ে এঁকেছেন অনিতা অগ্নিহোত্রী।
যাঁদের মনে রেখেছি, যাঁদের মনে রাখিনি: পর্ব ১৫- স্পর্শের অধিকার

একের পর এক অসাধ্য সাধন করেছেন ছত্রপতি সাহু। প্রথমে কাপড়ের কল, তারপর জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র, বাল্যবিবাহ রোধী আইন… একের পর এক। এবার তাঁর লড়াই অস্পৃশ্যতার বিরুদ্ধে। লিখছেন ঈশা দাশগুপ্ত।
ভরা থাক স্মৃতি সুধায়– রবীন্দ্রনাথ ও কার্পেলে

ফরাসি শিল্পী আঁদ্রে কার্পেলের সঙ্গে রবীন্দ্রনাথের আলাপ হয়েছিল অবনীন্দ্রনাথের সূত্রে। তাঁর কাছে আঁকা শিখতেন আঁদ্রে। পরে শান্তিনিকেতনে শিক্ষকতায় যোগ দেন। এক অসম সখ্যের কথা লিখলেন পীতম সেনগুপ্ত।
দিনের পরে দিন: শতবর্ষে শংকর ঘোষ: দ্বিতীয় পর্ব

শংকর ঘোষ। প্রবাদপ্রতীম সাংবাদিক। ২০২১ সালে তাঁর জন্মশতবর্ষ। চল্লিশ বছরেরও বেশি সময় ধরে তাঁকে সবচেয়ে কাছ থেকে দেখার অভিজ্ঞতা ভাগ করে নিলেন সহধর্মিণী তথা লেখিকা আলপনা ঘোষ। আজ দ্বিতীয় পর্ব।
যাঁদের মনে রেখেছি, যাঁদের মনে রাখিনি: পর্ব ১৪- অতিমারির ক্ষত

এই প্রথম নয়, এর আগেও ভারত পড়েছে অতিমারির খপ্পরে। প্লেগ থেকে স্প্যানিশ ফ্লু– উনিশ শতকের শেষ থেকে বিশ শতকের গোড়া– অতিমারিতে লক্ষ লক্ষ মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন। তখন কী করছিলেন জ্যোতিবা-সাবিত্রী-সাহুজি? লিখছেন ঈশা দাশগুপ্ত।
আমাদের কবিতা, ওদের কবিতা: ১

একই সময়ে দাঁড়িয়ে, একই সময়খণ্ডে বসবাস করে, দু’জন কবি হয়ে উঠতে পারেন দুরকম– একজন মাটির মতো সরল, আর একজন লুপ্ত ভাষায় লেখা শিলালিপির মতো দুর্বোধ্য। যেমন নির্মল হালদার এবং সদ্যপ্রয়াত গৌতম বসু। … কবিতার কথা, কবির কলমে। সুবোধ সরকার।
‘বাইশে শ্রাবণ’ এবং রানী

আজ বাইশে শ্রাবণ। বিশ্বকবির প্রয়াণ দিবস। আজ তাঁকে স্মরণ করার দিনে উঠে এল তাঁর প্রিয়তমা রানী তথা নির্মলকুমারী মহলানবিশের স্মৃতিবিধৃত কবির শেষ কদিনের কথা। শোনালেন পীতম সেনগুপ্ত।